নাগরিকপঞ্জির তথ্য যাচাইয়ে সবচেয়ে বেশি অসহযোগিতা পশ্চিমবঙ্গের, ভুক্তভোগী মানুষ
Aug 05, 2018, 20:25 PM IST
1/9
assam11
অসমের নাগরিকপঞ্জির তথ্য যাচাই প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে কম সহযোগিতা পাওয়া গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের কাছ থেকে। এমনটাই জানালেন রেজিস্ট্রার জেনারেল ও জনগণনা কমিশনার শৈলেশ।
2/9
shailesh
নাগরিকপঞ্জির গোটা প্রক্রিয়ায় নজরদারি করেছেন শৈলেশ। তাঁর কথায়, ''নাগরিকপঞ্জির তথ্য যাচাইয়ের কাজে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে তদারকির জন্য আধিকারিকদের নিয়োগ করেছিলাম। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি''।
photos
TRENDING NOW
3/9
assam9
শৈলেস বলেন, ''পশ্চিমবঙ্গই সবচেয়ে বেশি অসহযোগিতা করেছে। তাদের কাছ থেকে কোনও নথি মেলেনি। তথ্য পেতে প্রচণ্ড পরিশ্রম করতে হয়েছে। কিন্তু নথি পাইনি। রাজ্য সরকারের কাছ থেকে সন্তোষজনক সাড়া মেলেনি''।
4/9
assam6
শৈলেশের কথায়, ''পশ্চিমবঙ্গের সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের সঙ্গে ভিডিওবার্তায় এনিয়ে আলোচনা হয়েছিল। একমাত্র পশ্চিমবঙ্গেই আমারনিজের কর্মীদের কাজে লাগিয়েছিলাম। কিন্তু কোনও নথিই পাইনি''।
5/9
assam4
কত সংখ্যক নথি মেলেনি? শৈলেশের জবাব, সংখ্যাটা বেশ ভালই।
6/9
assam3
শৈলেশের মন্তব্য বেশ তাত্পর্যপূর্ণ। অসমে নাগরিকপঞ্জির বিরোধিতায় আসরে নেমেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অথচ তাঁর রাজ্যের বিরুদ্ধেই উঠেছে অসহযোগিতার অভিযোগ।
7/9
assam2
সরকারি সূত্রে খবর, ১.১৪ লক্ষ নথির মধ্যে মাত্র ৬ শতাংশ যাচাই করে ফেরত দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া বিহার, চণ্ডীগড়, ছত্তিসগঢ়, মণিপুর ও মেঘালয়ে ২ থেকে ৭ শতাংশ নথি যাচাইয়ের পর ফেরত পেয়েছে নাগরিকপঞ্জি কর্তৃপক্ষ।
8/9
assam1
রাজ্য সরকারগুলি সহযোগিতা না করায় ৫লক্ষ লোকের নাম চূড়ান্ত খসড়ায় তোলা সম্ভব হয়নি।
9/9
assam1
৩০ জুলাই অসমে প্রকাশিত হয় নাগরিকপঞ্জির খসড়া। ৪০ লক্ষ অসমবাসীর ঠাঁই হয়নি ওই খসড়ায়।