রুমেলা চক্রবর্তী: আজ থেকে ২৩০ বছর আগেও শহর কলকাতায় ছিল কোয়ারেন্টিন ওয়ার্ড। মধ্য কলকাতার "গুমঘর লেন" তারই সাক্ষ্য বহন করে। রাস্তার নামেই রয়েছে এক গা ছমছম ব্যাপার।
2/6
অষ্টাদশ শতকের কলকাতা তখন সাক্ষাৎ যমপুরী। করোনার প্রকোপ না থাকলেও ছিল নানা ছোঁয়াচে রোগের প্রাদূর্ভাব।
photos
TRENDING NOW
3/6
১৭৯২ সালে কলুটোলায় ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানির ভারতীয় কর্মীদের জন্য আলাদা হাসপাতাল তৈরি হয়। চার বছর চিকিৎসা চলার পর ১৭৯৬ সালে হাসপাতাল উঠে আসে ধর্মতলায়। এখনকার চাঁদনিচক।
4/6
সেই সময়ে যে বাড়িতে চলত হাসপাতালের কাজকর্ম, তার উত্তর দিকেই ছিল এই গলি। বলা হয়, এই গলির এক বাড়িতেই আলাদা করে রাখা হত ছোঁয়াচে অসুখের রোগীদের। তারপর কী হত? তা আজও অজানা।
5/6
গলির কত নম্বর বাড়িতে এই কোয়ারেন্টাইন ওয়ার্ড ছিল, সে কথা জানা নেই। তবে সাল-তারিখের হিসেব বলছে, একটানা ৭৮ বছর ধরে গুমঘর লেন-এ চলেছে ছোঁয়াচে অসুখের চিকিৎসা।
6/6
মাত্র ৩০০ মিটার লম্বা এই ঘিঞ্জি গলি আজ শুধুই মধ্য কলকাতার একটি অংশ। একুশ শতকের দিনভর ব্যস্ততার মাঝে গুম হয়ে গিয়েছে দু’শো বছরেরও প্রাচীন রোগীদের যন্ত্রণা আর বাঁচার আর্তি।