1/5
2/5
photos
TRENDING NOW
3/5
মায়াপুর ইসকনের অন্যতম আধিকারিক অলয় গোবিন্দ দাস জানান, "জন্মাষ্টমীর পুজো হয়েছে। কিন্তু করোনা আবহে এবার মন্দিরের পুজোর সঙ্গে যারা যুক্ত তাঁরা ছাড়া কাউকে মন্দিরে প্রবেশ করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। দূরত্ব বজায় রেখে সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী পালন করা হয়েছে। দেশব্যাপী ভক্তদের এই জন্মাষ্টামীর পূজো দেখেছে অনলাইনে।"
4/5
5/5
তাই কোনভাবে ঝুঁকি নিতে নারাজ ইসকন মন্দির কর্তৃপক্ষ। কারণ লকডাউন উঠে যাওয়াতে সবাই যেখানে সেখানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর এর থেকেই সংক্রমণ দ্রুত ছড়াবে বলে আশঙ্কা করছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। তাই সংক্রমণ ছড়ানোর আগেই পুনরায় মন্দির বন্ধ করে দেওয়া সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। ১০৩ দিন বন্ধ থাকার পর মন্দির খোলায় আশার আলো দেখেছিলেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। কিন্তু পুনরায় বন্ধ হয়ে যাওয়াতে ঘোরতর সমস্যার মধ্যে পড়েছে তাঁরা। মায়াপুর সম্পূর্ণ শুনশান। দোকান খুললেও দিনের খরচ উঠছে না। তাই বাধ্য হয়ে দোকান বন্ধ রাখতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের।
photos