Gullain Barre Syndrome: একের পর এক মৃত্যু! আতঙ্ক বাড়িয়ে প্রাণঘাতী বিরল স্নায়ুরোগে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা...

Gullain Barre Syndrome death:  প্রথম উপসর্গ যেমন হাত-পা দুর্বল হয়ে অসাড় হয়ে যাওয়া। ডায়রিয়া ও পেটে ব্যথা হয়।   

Feb 11, 2025, 13:16 PM IST
1/5

আতঙ্কের নাম গিয়ান বারে সিনড্রোম!

Gullain Barre Syndrome

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: একের পর এক মৃত্যু! অসুস্থ আরও অনেকে, তারমধ্যে বেশ কয়েকজন রয়েছে ভেন্টিলেটরেও। বিরল স্নায়ুরোগ গিয়ান বারে সিনড্রোমের প্রকোপ যেন কমার কোনও লক্ষ্মণ-ই নেই। এই অবস্থায় রাজ্য সরকার সবাইকে পানীয় জলের ব্যাপারে সতর্ক হতে বলেছে। কারণ জল থেকেই ছড়ায় এই প্রাণঘাতী বিরল স্নায়ুরোগ। 

2/5

আতঙ্কের নাম গিয়ান বারে সিনড্রোম!

Gullain Barre Syndrome

গিয়ান বারে সিনড্রোমে মহারাষ্ট্রে মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। অসুস্থ ১৯২ জন। এর মধ্যে ২১ জন রয়েছে ভেন্টিলেটরে। বিরল এই স্নায়ুরোগের প্রাথমিক উপসর্গগুলি খুব-ই সাধারণ। প্রথম উপসর্গ যেমন হাত-পা দুর্বল হয়ে অসাড় হয়ে যাওয়া। প্রথমে পা দিয়ে শুরু হয়, তারপর হাত ও মুখেও ছড়ায় এই রোগ।এছাড়া ডায়রিয়া ও পেটে ব্যথা হয়। 

3/5

আতঙ্কের নাম গিয়ান বারে সিনড্রোম!

Gullain Barre Syndrome

এই রোগে একজন মানুষের ইমিউনো সিস্টেম ভুল করে শরীরের পেরিফেরাল নার্ভাস সিস্টেমকে অ্যাটাক করে। যে নার্ভাস সিস্টেমের মাধ্যমে ব্রেইন ও স্পাইনাল কর্ড থেকে সারা শরীরে সিগন্যাল যায়। সিভিয়ার GBS-এর ক্ষেত্রে কথা বলতে অসুবিধা হয়। খাবার গিলতে অসুবিধা হয়। শ্বাসকষ্ট হয়। যা প্রাণঘাতী হয়ে দেখা দেয়।

4/5

আতঙ্কের নাম গিয়ান বারে সিনড্রোম!

Gullain Barre Syndrome

সাধারণ খাবারে বিষক্রিয়া বা দূষিত জল থেকেই হয় এই রোগ। গিয়ান বার সিনড্রোমে আক্রান্তদের  নমুনা পরীক্ষায় শরীরে নির্দিষ্ট ২ ধরনের ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের উপস্থিতি দেখা গিয়েছে। পুণের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি ল্যাবে নমুনা পরীক্ষায় আক্রান্তদের শরীরে ক্যাম্পিলোব্যাকটার জেমিনি ব্যাকটেরিয়া ও নোরো ভাইরাসের উপস্থিতি দেখা গিয়েছে। 

5/5

আতঙ্কের নাম গিয়ান বারে সিনড্রোম!

Gullain Barre Syndrome

প্রসঙ্গত, গিয়ান বার সিনড্রোমের বাড়বাড়ন্ত রুখতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফে একটি উচ্চ পর্যায়ের মাল্টি ডিসিপ্লানারি টিম গঠন করা হয়েছে। ৭ সদস্যের সেই প্রতিনিধিদল মহারাষ্ট্রের স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। প্রতিনিধি দলে রয়েছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজির ৩ বিশেষজ্ঞ, ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের প্রতিনিধিরা।