তিনি জানিয়েছেন, প্রশাসনের কাছে গাপন সূ্ত্রে খবর ছিল, কেউ বা কারা এই ঘটনাকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করছিল। তা ছাড়া জাতপাতের বৈষম্য নিয়ে উত্তেজন ছড়ানোরও আশঙ্কা ছিল। তাই তিনি তড়িঘড়ি দেহ পুড়িয়ে দেওয়ার নির্দশ দিয়েছিলেন বলে জানালেন।
4/5
হাথরসের জেলাশাসক আরও জানিয়েছেন, নির্যাতিতার দেহে পচন ধর শুরু হয়েছিল। আর বেশিক্ষণ দেরি করলে দেহে পচন ধরে দুর্গন্ধ বেরনো শুরু হত। তাই তিনি দেহ সত্কারে আর দেরি করেননি।
5/5
জেলাশাসকের এমন দাবি অবশ্য নস্যাত্ করেছেন নির্যাতিতার আইনজীবী সীমা কুশওয়াহা। তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেছেন, কোন যুক্তিতে নির্যাতিতার দেহ তাঁর বাড়ির লোককে একবারের জন্যও দেখতে দেওয়া হয় না! পুলিস-প্রশাসন কি সত্যিই কিছু লুকোচ্ছিল সেদিন!