সুপ্রিম কোর্টের রায়ে রাজ্যের ২০ হাজার আসনে আর নতুন করে কোনও ভোট হবে না। রাজ্যের ৩৪ শতাংশ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তৃণমূল প্রার্থীদের জয়ে সিলমোহর দিয়েছে শীর্ষ আদালত। সেই রায় প্রসঙ্গে বলতে গিয়েই বিস্ফোরক প্রতিক্রিয়া দিলেন আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
2/10
কলকাতা হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট, ২ আদালতেই পঞ্চায়েত মামলায় রাজ্য সরকারের হয়ে লড়েন কল্যাণ ব্যানার্জি।
photos
TRENDING NOW
3/10
সুপ্রিম কোর্টের রায় ঘোষণার পরই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন তিনি। বলেন, হাইকোর্ট থেকে যেকথা বলে আসছিলেন তিনি, শীর্ষ আদালত তাঁর সেই দাবিকে স্বীকৃতি দিয়েছে। জয় হয়েছে তাঁর।
4/10
এরপরই কার্যত অভিমান ঝরে পড়ে কল্যাণ ব্যানার্জির গলায়। স্পষ্ট ভাষায় তিনি বলেন, শুরু থেকে যেমন দলের বাইরে, তেমনই দলেরও ভিতরেও সমালোচনা শুনতে হয়েছে। এই রায়ের ফলে তাঁদের মুখে যোগ্য উত্তর দিতে পেরেছি।
5/10
অনুযোগের সুরে কল্যাণ বলেন, "দলের অনেকে বলেছেন, এটা কী সওয়াল-জবাব হচ্ছে? দুঃখ পেয়েছি। কষ্ট পেয়েছি। নাম বলতে চাই না। আজ তাঁদেরকেও জবাব দিয়েছি।"
6/10
আরও বলেন, "কংগ্রেস-বিজেপি-সিপিএম সবাইকে একদম শুইয়ে দিয়েছি। ৩ জন মিলে গলা জড়াজড়ি করে এসেছিল। সবাইকে শুইয়ে দিয়েছি। আলকাতরা ঢেলে দিয়েছি সিপিএম-এর মুখে।"
7/10
"সিপিএম-এর সব বিপ্লবী নেতা, বিপ্লবী আইনজীবী এখন ঘরে ঘুমাচ্ছে" বলে কটাক্ষ করেন কল্যাণ ব্যানার্জি।
8/10
কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, নির্বাচন প্রক্রিয়া একবার শুরু হয়ে গেলে আদালত তাতে হস্তক্ষেপ করতে পারে না। বারবারই তিনি একথা বলে এসেছেন। সুপ্রিম কোর্ট আজ সেই মর্মেই রায় দিয়েছে।
9/10
তবে দলের অন্দরে তাঁকে নিয়ে বিস্তর সমালোচনা হলেও 'দিদি'র তাঁর উপর আস্থা রয়েছে বলে সাফ জানান কল্যাণ।
10/10
কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, শীর্ষ আদালতের রায়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেই 'আস্থা'-কেই যোগ্য মর্যাদা দিতে পেরেছেন তিনি। এটাই তাঁর কাছে "ভগবানের চরম আশীর্বাদ।"