এই IAS আর IPS অফিসারদের দেখলে অনেক অভিনেত্রী বা মডেলেরই হিংসা হবে!

'হট' উপস্থিতি দিয়ে এঁরা মাত করে দেন এঁদের চারপাশ। তবে শুধু সৌন্দর্য নয়, তার সঙ্গে বুদ্ধির বিরল মিশেল এঁদের দারুণ আকর্ষণীয় করে তোলে। 

| Oct 27, 2022, 16:06 PM IST

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: দেখলে মাথা ঘুরে যাবে। ডাকসাইটে সুন্দরী সব। না, এঁরা অভিনেত্রী বা মডেল নন। গ্ল্যামার দুনিয়ার মানুষই নন। কিন্তু 'হট' উপস্থিতি দিয়ে এঁরা মাত করে দেন এঁদের চারপাশ। তবে শুধু সৌন্দর্য নয়, তার সঙ্গে বুদ্ধির বিরল মিশেল এঁদের দারুণ আকর্ষণীয় করে তোলে। বলতে গেলে এঁরা একেবারেই বিপরীত এক দুনিয়ার মানুষ। আইএএস এবং আইপিএস অফিসার।   

 

1/6

ঋজু বাফনা

ঋজু বাফনা। ২০১৩ সালের পাস-আউট। ৭৭ র‌্যাংক করেছিলেন। ছত্তিশগড়ের এই সুন্দরী অফিসার বিয়ে করেন তাঁরই ব্যাচমেটকে।

2/6

মেরিন জোসেফ

মেরিন জোসেফ। কেরালা ক্যাডারের সব চেয়ে কম বয়সি অফিসার। যুবশক্তিতে বিশ্বাসী বছর পঁচিশের এই অফিসার। পড়তে অসম্ভব ভালোবাসেন। ভালোবাসেন ইংরেজি ভাষাটা। 

3/6

রোশন জেকব

রোশন জেকব। ২০০৪ সালের ব্যাচ। এখন উত্তর প্রদেশে কর্মরত। মেয়ে মানেই যে শুধু মিষ্টি একট মুখ মাত্র নয়, সে যে এর চেয়েও আরও বেশি কিছু-- নিজের জীবন দিয়ে এটাই প্রমাণ করেছেন এবং করে চলেছেন তিনি।  

4/6

চন্দ্রকলা

চন্দ্রকলা। যেন সত্যিই চন্দ্রকাল। তাঁর রূপের ছটায় সদা স্নাত থাকে তাঁর চারপাশ। ২০০৮ সালে অফিসার হন তিনি। ইদানীং জেলাশাসক হিসেবে কাজ করছেন। মেয়ে মাত্রই শুধু বাড়ির কাজকর্ম করবে-- এই ধারণাটাকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছেন তিনি। নারীর সামাজিক পরিসর আরও বৃহত্তর করেছেন। 

5/6

নভজ্যোত সিমি

২০১৮ সালের ইউপিএসসি পাস আউট নভজ্যোত সিমি। ১৯৮৭ সালে পঞ্জাবে জন্ম। আসলে ছিলেন দাঁতের ডাক্তার। কিন্তু সেই পেশা ছেড়ে দিয়ে ইউপিএসসি-তে বসলেন এবং সফল হলেন। নিজে নিজে পড়ে সফল হয়েছেন। কোনও কোচিং নেননি।

6/6

কাঞ্চন চৌধুরী ভট্টাচার্য

হিমাচল প্রদেশের কাঞ্চন চৌধুরী ভট্টাচার্য। ১৯৭৩ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত আইপিএস অফিসার হিসেবে কাজ করে গিয়েছেন। তিনিই প্রথম এ দেশের বহু মেয়ের কাছে কর্মজগতের নতুন একটা দরজা খুলে দিয়েছিলেন। তাঁকে দেখেই পরবর্তী কালে অনেকে এই ধরনের পেশায় আগ্রহী হয়েছেন। প্রসঙ্গত, তিনিই মেয়েদের মধ্যে প্রথম ডিজিপি পুলিস।