1/15
2/15
photos
TRENDING NOW
3/15
আগের থেকে বেড়েছে বিদেশি বিনিয়োগ। শক্তি বেড়েছে মেক ইন্ডিয়ার। বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্টিল উত্পাদনকারী দেশ ভারত। বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মোবাইল উত্পাদনকারী দেশ। বিশ্বের চতুর্থ অটো মোবাইল যন্ত্রাংশ নির্মাণকারী। ফসল ও দুধ উত্পাদনে রেকর্ড। সবচেয়ে সস্তা ইন্টারনেট ডেটা ও সবচেয়ে বেশি ব্যবহারকারী ভারতেই।
4/15
5/15
7/15
১৮,০০০ গ্রামে বিদ্যুত্ পৌঁছে গিয়েছে। স্বাধীনতার পর দুই দশকেই দেশের প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুত্ পৌঁছে যেত। ২০০৪, ২০০৯ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইস্তাহার ৩ বছরের মধ্যে দেশের প্রতিটি গ্রামে পৌঁছনোর আশ্বাস ছিল। অথচ সেই তিন বছর আর আসেনি। ৫৫ মাসে আড়াই কোটি পরিবারের কাছে পৌঁছে গিয়েছে বিদ্যুত্। আগামী দিনে ১০০ শতাংশ করব।
8/15
9/15
10/15
সেনাকে নিরস্ত্র করে দিয়েছিল কংগ্রেস। বুলেটপ্রুফ জ্যাকেটও ছিল না। যোগাযোগ যন্ত্র, হেলমেট, জুতো কিছুই ছিল না। ২০০৯ সালে ১ লক্ষ ৮৬ হাজার বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট দাবি করেছিল সেনা। ৫ বছর বাদেও তা পূরণ হয়নি। ক্ষমতায় এসে ১লক্ষ ৮৬ হাজার জ্যাকেট পৌঁছে দিয়েছি। ইউপিএ সরকার হলে দেশের গৌরব তেজস পার্কিং লটে দাঁড়িয়ে থাকত। ৮৩টি তেজস বিমান যোগ হয়েছে বায়ুসেনায়। সেনা শক্তিশালী হোক, তা ভাবনাতেই আসেনি। দেশের প্রতিরক্ষায় জওয়ানদের জন্য সংবেদনহীন ছিল সরকার। গত ৩০ বছরে নতুন জমানার যুদ্ধবিমান কেনা হয়নি। দেশের নিরাপত্তার সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গ করেছেন। রাফাল নিয়ে প্রতিটা অভিযোগের জবাব দিয়েছেন নির্মলা সীতারমন। কংগ্রেস চায় না দেশের সেনা শক্তিশালী ও মজবুত হোক। প্রতিরক্ষা চুক্তিতে দালালি ছাড়া কোনও কাজ হয়নি। ৫৫ বছরে একটা প্রতিরক্ষা চুক্তি দালালি ছাড়া হয়নি। কখনও কাকা, মামার মাধ্যমে দালালি হয়েছে।
11/15
নোটবন্দির পর ৩ লক্ষ ভুয়ো কোম্পানি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। নইলে এটা চলতে থাকত। ২০ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বিদেশ থেকে অর্থ আসত। সীমান্তের গ্রাম থেকে আইনি প্রক্রিয়ায় প্রভাব ছড়ানোর উদ্দেশ্যে টাকা ওড়ানো হত। সর্দার সরোবর বাঁধ শিলান্যাস করেছিলেন নেহরু। আমি উদ্বোধন করেছি। বিদেশি অর্থ নিয়ে খেলা জারি থাকলে এটাই হবে। বন্ধ সংগঠনের সংখ্যা আরও বাড়বে। পাই পাইয়ের হিসাব নিচ্ছি।
12/15
আমাদের দেশে দুটো গান জনপ্রিয়তা পেয়েছিল- 'বাকি কুছ বাঁচা তো মেহগায়ি মার দ্যাগা' ও 'মেহগায়ি ডায়েন খাতে যাতে'। দুটো গানের সময়ই কংগ্রেসের জমানা। প্রথমটায় ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী। তখন ২০ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি। দ্বিতীয় গান রিমোট কন্ট্রোল সরকারের আমলে। তখন ১০ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতি। যখনই কংগ্রেস এসেছে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে। সেই মূল্যবৃদ্ধিকে ৪ শতাংশের মধ্যে রেখেছি।
13/15
মধ্যবিত্তদের জন্য লাগাতার করেছি। জিএসটি-র পর জরুরি সামগ্রী বাইরে করের রেখেছি। আগে গড় কর ৩০ শতাংশের বেশি ছিল। এখন ৯৮ শতাংশ সামগ্রী ১৮ শতাংশের নীচে। ৯২ সালেও মধ্যবিত্তের আয়ের উপরে করছাড় ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করার দাবি উঠেছিল। আমরা করেছি। এলইডি বাল্ব ৩০০-৪০০ টাকায় পাওয়া যেত। এখন মেলে ৬-৭০ টাকায়। প্রতিদিন মধ্যবিত্ত পরিবারের পকেটে সাশ্রয় হচ্ছে।
14/15
15/15
photos