Real Life Tarzan: ৪০ বছর কাটিয়েছেন জঙ্গলে, ক্যানসারে মারা গেলেন বাস্তবের টারজেন
২০১৩-তে গভীর জঙ্গল থেকে তাঁকে উদ্ধার করে প্রশাসন।
1/6
বাস্তবের টারজেন

2/6
কে Ho Van Lang?

ভিয়েতনাম যদ্ধের সময় মার্কিন সেনার বোমার আঘাতে মারা যান Ho Van Lang-এর পরিবারের অনেকে। এরপর থেকে বাবাকে নিয়ে ভিয়েতনামের Tra Bong জেলার জঙ্গলে বসবাস করতে শুরু করেন তিনি। ২০১৩-তে ভয়েতনামের জঙ্গলে Ho Van Lang-এর খোঁজ পাওয়া যায়। তাঁকে উদ্ধার করে শহুরে জীবনে ফিরিয়ে আনা হয়। তবে সেই জীবন তাঁর সহ্য হয়নি। ক্রমশ শারীরিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন Ho Van Lang।
photos
TRENDING NOW
3/6
কষ্টকর শহুরে জীবন

4/6
জঙ্গলই জীবন...

Tra Bong জেলার গভীর জঙ্গলে বাঁশ দিয়ে তৈরি একটি বাড়িতে থাকতেন Ho Van Lang। গাছের ছাল থেকে তৈরি পোশাকই পরতেন। গাছের ফলই ছিল তাঁর খাদ্য। ২০১৩-তে গভীর জঙ্গলে প্রথম পর্যটকদের নজরে Ho Van Lang। তাঁরাই স্থানীয় প্রশাসনকে বিষয়টি জানান। এরপর Ho Van Lang-কে ধরতে ফাঁদ পাতে প্রশাসন। দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টার চেষ্টায় নাগালে আসেন তিনি।
5/6
আধুনিক জীবনে প্রথম ধাপ...

6/6
Alvaro Cerezo কে?

Docastaway নামক একটি সংস্থায় কাজ করেন Alvaro Cerezo। শহুরে জীবন থেকে একটু ছুটি নিয়ে যদি কেউ একাকী, কোনও নির্জন স্থানে সময় কাটাতে চান, তাঁদের সেই ব্যবস্থা করে দেয় এই সংস্থা। Ho Van Lang-এর কিছু মুহূ্ত ক্যামেরা বন্দি করেছেন Alvaro Cerezo। সেটাই নাকি তাঁর জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। ওই মুহূর্তগুলোকে আঁকড়েই ধরেই প্রিয় বন্ধুর স্মৃতিতে বাঁচতে চান তিনি।
photos