71 year old win 5 medals: সোনা-রুপো-সহ ৫ পদকজয় ৭১-এর 'যুবকের'! সাউথ এশিয়া মাস্টার্স‌ অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের মঞ্চ উজ্জ্বল এঁর কৃতিত্বে...

Jalpaiguri News: সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, জলপাইগুড়ির কে না জানে এই নাম। অ্যাথলিট তো অনেকেই হয়, কিন্তু সত্তরের দশকে এসে এমন কৃতিত্ব কজনের থাকে। নিয়মিত মাঠে অনুশীলনও করেন তিনি। 

Feb 10, 2025, 13:48 PM IST
1/5

৭১-এর যুবকের বিরাট কীর্তি

71 year old wins gold and silver

প্রদ্যুত্‍ দাস: আন্তর্জাতিক অ্যাথলেটিক্স মিটে অংশ নিয়ে সাফল্য অর্জন করছেন। ৭১ বছর বয়সেও সাউথ এশিয়া মাস্টার্স‌ অ্যাথলেটিক্স ওপেন‌ চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিয়ে দুটি সোনা ও দুটি রুপা-সহ মোট পাঁচটি পদক জয় করেছেন তিনি। 

2/5

৭১-এর যুবকের বিরাট কীর্তি

71 year old wins gold and silver

সম্প্রতি ম্যা‌ঙ্গালুরুতে‌ অনুষ্ঠিত হয়েছে বর্ষীয়ান অ্যাথলিটদের এই প্রতিযোগিতা। সেখানে অংশ নিয়ে ৮০ মিটার হার্ডলস ও ৪০০ মিটার রিলে দৌড়ে সোনা জয় করেছেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়া হাই জাম্প ও ৩০০ মিটার হার্ডলসে রুপা‌ পেয়েছেন। যদিও নিজের প্রিয় ইভেন্টে ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছেন তিনি। তাঁর এই অসাধারণ সাফল্যে উচ্ছ্বসিত জলপাইগুড়ির ক্রীড়া মহল। 

3/5

৭১-এর যুবকের বিরাট কীর্তি

71 year old wins gold and silver

৭১ বছর বয়সেও সকাল বিকেল মাঠে নিয়মিত অনুশীলন করতে দেখা যায় তাঁকে। গত পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে চলছে তাঁর নিরলস কঠোর অনুশীলন। সুদীপ বলেন, ছাত্র জীবন থেকেই তাঁর অ্যাথলেটিক্সের‌ প্রতি প্রেম। গত সাড়ে পাঁচ দশকে দেশে বিদেশে অসংখ্য পদক‌ জয় করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক পদক। 

4/5

৭১-এর যুবকের বিরাট কীর্তি

71 year old wins gold and silver

থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও শ্রীলঙ্কা সহ বিভিন্ন দেশে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে পদক‌ জয়‌ করেছেন। এবার সাউথ এশিয়া মাস্টার্স অ্যাথলেটিক ওপেন চ্যাম্পিয়নশিপে পাঁচটি পদক জয় করে খুশি তিনি। আগামীতে শ্রীলঙ্কায় আয়োজিত একটি আন্তর্জাতিক মিটে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে বলে জানান। বর্তমানে জলপাইগুড়ির বিশ্ববাংলা‌ ক্রীড়াঙ্গনে সাই সেন্টারে প্রশিক্ষণ নেন সুদীপ। 

5/5

৭১-এর যুবকের বিরাট কীর্তি

71 year old wins gold and silver

নিয়মিত অনুশীলনের জন্যই এখনও পদক‌ জয় করতে পারছেন বলে দাবি প্রবীণ খেলোয়ারের। সেচ দফতরের প্রাক্তন কর্মী সুদীপ বলেন, কোনও মিটে অংশ নিয়ে এখনও খালি হাতে ফিরে আসিনি। ‌নিয়মিত‌ অনুশীলনের‌ জন্যই এমনটা সম্ভব‌ হয়েছে। শরীর‌ যতদিন সুস্থ থাকবে ট্র্যাকে দৌড়ে যেতে চাই।