Tarun Majumdar Death: বাংলা সিনেমার মণিমুক্তো যে ছয় তরুণ-ছবি
এই মুহূর্তে যাঁরা তরুণ মজুমদারের ছবি নতুন করে দেখতে চাইবেন, তাঁর ষাট বছরের দীর্ঘ কেরিয়ারের বিপুল কাজের মধ্যে থেকে কোনগুলি দেখবেন-- এ নিয়ে যদি ধন্দে পড়েন, তা হলে তাঁদের আমরা একটা সূত্র ধরিয়ে দেওয়ার অক্ষম প্রয়াস মাত্র করতে পারি।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: তরুণ মজুমদারের প্রথম ছবি ধরতে হবে 'আলোর পিপাসা' (১৯৬৫)। ১৯৬৫ সাল থেকেই আসলে 'যাত্রিক' থেকে বেরিয়ে এসে স্বাধীন ভাবে কাজ শুরু করেন তিনি। তবে তরুণ মজুমদারের প্রথম ছবি হিসেবে মানুষ উত্তমকুমার ও সুচিত্রা সেন অভিনীত 'চাওয়া পাওয়া' (১৯৫৯)-কেও ধরেন। কেননা 'যাত্রিক'-এর মুখ ছিলেন তরুণ মজুমদার।। 'যাত্রিকে'র ব্যানারেই তাঁর প্রথম জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তি, ছবিটি ছিল 'কাঁচের স্বর্গ' (১৯৬২)। কিন্তু সালতামামি বা ছবির সংখ্যা বা পুরস্কার দিয়ে ধরা যায় না তরুণ মজুমদারের মতো এক স্রষ্টাকে। তবুও এই মুহূর্তে যাঁরা আবার তরুণ মজুমদারের ছবি নতুন করে দেখতে চাইবেন, তাঁর ষাট বছরের দীর্ঘ কেরিয়ারের বিপুল কাজের মধ্যে থেকে কোনগুলি দেখবেন, যদি ভাবেন, তা হলে তাঁদের আমরা একটা সূত্র ধরিয়ে দেওয়ার অক্ষম প্রয়াস মাত্র করতে পারি। এর মধ্যে মোটেই রেটিং করার কোনও সচেতন প্রয়াস নেই।
আমরা এখানে তরুণ মজুমদারের ছ'টি ছবি বেছে নিচ্ছি। সেগুলি হল 'পলাতক' (১৯৬৩), 'শ্রীমান পৃথ্বীরাজ' (১৯৭৩), 'ফুলেশ্বরী' (১৯৭৪), 'সংসার সীমান্তে' (১৯৭৫), 'গণদেবতা' (১৯৭৮), 'দাদার কীর্তি' (১৯৮০)। আমরা ছবিগুলির খুব সংক্ষিপ্ত একটা পরিচয় শুধু দিতে চেষ্টা করব এখানে।
(Disclaimer: 'জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল' তরুণ মজুমদারের সারাজীবনের কাজ নিয়ে এখানে নিজের মতো করে কোনও রেটিং করছে না। এটি আসলে একজন কৃতী ও জনপ্রিয় চলচ্চিত্রকারের বিপুল কাজের মধ্য়ে থেকে কয়েকটি নিদর্শন তুলে নেওয়া।)