Significance Of Sindoor: বিবাহিত নারীদের সিঁদুর পরার কয়েকটি বৈজ্ঞানিক দিকও রয়েছে, জেনে নিন সেগুলি কী
1/5
সিঁদুর একান্তভাবে বন্ধনের চিহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু মহিলারা স্বামীর জন্য সিঁথিতে সিঁদুর পরেন। সিঁদুরকে মেয়েদের ১৬ সিঙ্গারের মধ্যে একটা মানা হয়। বিবাহিত মহিলাদের এক প্রকার প্রতীক হিসেবে দেখা হয় সিঁদুরকে। হিন্দু ধর্মে বলা হয়, সিঁদুরের লাল রং স্বামীর দীর্ঘ জীবনের কামনা করে মহিলারা পরেন। অনেকেই বলে থাকেন, সিঁদুর একান্তভাবে বন্ধনের চিহ্ন। বিবাহিতা নারীকে সিন্দুরচিহ্নিত করে সমাজকে জানিয়ে দেওয়া হয়— এই নারী অন্যের সম্পত্তি ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু প্রকৃত প্রস্তাবে ব্যাপারটা মোটেই এতটা সহজ-সরল নয়।
2/5
সিঁদুর কপালে ধারণ করার অর্থ জড়িয়ে রয়েছে আদিম উর্বরাশক্তির উপাসনার মধ্যে
নারীর সিঁদুর পরা নিয়ে সাংস্কৃতিক নৃতত্ত্ব ভিন্ন কথা বলে। সেই বিদ্যার বিশেষজ্ঞদের মতে, লাল বর্ণের সিঁদুর কপালে ধারণ করার অর্থ জড়িয়ে রয়েছে আদিম উর্বরাশক্তির উপাসনার মধ্যে। লাল রং শক্তি ও ভালবাসাকে বহন করে বলে মনে করা হয়। কিন্তু ধর্ম নয়, বৈজ্ঞানিকরাও সিঁদুর পরার কিছু বৈজ্ঞানিক ব্যাখা দিয়েছেন। আসুন দেখে নেওয়া যাক হিন্দু ধর্ম মতে ও বৈজ্ঞানিক মতে সিঁদুর পরার ব্যাখ্যা।
photos
TRENDING NOW
3/5
সিঁদুরকে শক্তির প্রতীক মানা হয়
সিঁদুর ভারতীয় বিবাহিত মহিলার প্রতীক যা তাঁরা স্বামীর মঙ্গলকামনা করে পরে থাকেন। শাস্ত্র মতে, স্ত্রী তাঁর সিঁদুরের শক্তিতে স্বামীকে যে কোনও বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে। সিঁদুরকে শক্তির প্রতীক মানা হয়। প্রাচীনকাল থেকে বলা হয়, লাল রং সৃষ্টির প্রতীক। লাল রংকে প্রকৃতির সৃষ্টিকর্তা মানা হয়। তাই ভারতীয় নারীরা একান্ত প্রসাধন হিসেবে সিঁদুরকে প্রাচীনকাল থেকে ধারণ করে আসছেন। নারীর কপালে সিঁদুর সন্তানধারণের ক্ষমতাকে বর্ণনা করে।
4/5
প্রাচীন কালে হলুদ গুঁড়ো দিয়ে সিঁদুর তৈরি হত
প্রাচীন কালে হলুদ গুঁড়ো দিয়ে সিঁদুর তৈরি হত। তার পরে তাতে লাল কালি মিশিয়ে রাঙিয়ে তোলা হত। কুঙ্কুমচর্চার কেন্দ্রবিন্দুটি হল আজ্ঞাচক্র। এখানে সিঁদুর প্রয়োগে আত্মশক্তি বাড়ে। নারীকে ‘শক্তি’ হিসেবেই জ্ঞান করে হিন্দু পরম্পরা। কুঙ্কুম বা সিঁদুর তাঁদের আজ্ঞাচক্রে প্রদানের বিষয়টি সেই কথাটিকেই মনে করিয়ে দেয়।
5/5
মেডিটেশনেও সাহায্য করে সিঁদুর
photos