মোদীর ফেরার সব পথ বন্ধ করতে চায় বোর্ড
এই মাসের শেষ দিকে ললিত মোদীর আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের রিপোর্ট বিসিসিআই এর হাতে আসতে পারে। এমনই সম্ভাবনার কথা স্বীকার করেছেন তদন্ত কমিটির এক সদস্য। ২০১০ সালে মোদিকে আইপিএলের আর্থিক কেলেঙ্কারির জন্য বোর্ড সাসপেন্ড করেছিল। এরপরই বিসিসিআই নিযুক্ত তিন সদস্যের কমিটি তাদের তদন্ত শুরু করে। ২২ ও ২৩ এপ্রিল এই কমিটি মোদির আইনজীবীদের বক্তব্য শোনে।
এই মাসের শেষ দিকে ললিত মোদীর আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের রিপোর্ট বিসিসিআই এর হাতে আসতে পারে। এমনই সম্ভাবনার কথা স্বীকার করেছেন তদন্ত কমিটির এক সদস্য। ২০১০ সালে মোদিকে আইপিএলের আর্থিক কেলেঙ্কারির জন্য বোর্ড সাসপেন্ড করেছিল। এরপরই বিসিসিআই নিযুক্ত তিন সদস্যের কমিটি তাদের তদন্ত শুরু করে। ২২ ও ২৩ এপ্রিল এই কমিটি মোদির আইনজীবীদের বক্তব্য শোনে।
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে ২৮ এপ্রিল শেষ শুনানি হবে। আর তার পরদিন অর্থাত্ ২৯ এপ্রিল তদন্তের পুরো রিপোর্ট তৈরি হয়ে যাবে। তদন্ত কমিটি যখন এই দাবি করছেন তখন মোদির আইনজীবীরা এই কমিটির বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলেছেন। তাদের দাবি তথ্যপ্রমাণ দেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় দেওয়া হয়নি।
সূত্রের খবর ললিত মোদীকে আজীবনের জন্য নির্বাসিত করার পথে হাঁটতে চলেছ ভারতীয় বোর্ড। ক দিন আগে শ্রীসন্তের চড় বিতর্কের সময় মনে করা হচ্ছিল সেই ঘটনার ভিডিও প্রকাশ না করায় মোদীর সঙ্গে দূরত্ব কমতে চলেছে বোর্ডের। তবে সেই জল্পনা উড়িয়ে মোদীকে দূরে রাখতেই চায় টিম শ্রীনিবাসন।