সাসপেন্ড রাজ কুন্দ্রা, বিসিসিআইয়ের বৈঠক ছাড়লেন বিন্দ্রা
সব ধরণের ক্রিকেটীয় কার্যকলাপ থেকে সাসপেন্ড করা হল রাজস্থান রয়্যালসের অন্যতম মালিক রাজ কুন্দ্রাকে। আইপিএলে বেটিংয়ে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে নেওয়ার পর আজ দিল্লিতে জগমোহন ডালমিয়ার নেতৃত্বাধীন বিসিসিআইয়ের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্তই নিলেন বোর্ড কর্তারা এই বৈঠকেই বোর্ডের নতুন কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হলেন রবি সাওয়ান্ত। বোর্ড প্রেসিডেন্ট হিসাবে কামব্যাকের প্রথম বৈঠকেই মাষ্টারস্ট্রোক দিলেন প্রাক্তন বোর্ড সভাপতি মাস্টারস্ট্রোক দিলেন ডালমিয়া। তবে বৈঠক ঘিরে ইতিমধ্যেই তীব্র উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। এখনও পর্যন্ত গৃহীত দু'টি সিদ্ধান্ত নিয়েই অসন্তোষ প্রকাশ করে মিটিং ছেড়ে চলে গেছেন আইএস বিন্দ্রা।
সব ধরণের ক্রিকেটীয় কার্যকলাপ থেকে সাসপেন্ড করা হল রাজস্থান রয়্যালসের অন্যতম মালিক রাজ কুন্দ্রাকে। আইপিএলে বেটিংয়ে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে নেওয়ার পর আজ দিল্লিতে জগমোহন ডালমিয়ার নেতৃত্বাধীন বিসিসিআইয়ের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্তই নিলেন বোর্ড কর্তারা এই বৈঠকেই বোর্ডের নতুন কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হলেন রবি সাওয়ান্ত। বোর্ড প্রেসিডেন্ট হিসাবে কামব্যাকের প্রথম বৈঠকেই মাষ্টারস্ট্রোক দিলেন প্রাক্তন বোর্ড সভাপতি মাস্টারস্ট্রোক দিলেন ডালমিয়া। তবে বৈঠক ঘিরে ইতিমধ্যেই তীব্র উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। এখনও পর্যন্ত গৃহীত দু'টি সিদ্ধান্ত নিয়েই অসন্তোষ প্রকাশ করে মিটিং ছেড়ে চলে গেছেন আইএস বিন্দ্রা।
তাঁর সঙ্গেই বৈঠক ছেড়েছেন নীরঞ্জন শাহ সহ জনা পাঁচেক শরদ পাওয়ার পন্থী ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য। খোদ বোর্ড প্রেসিডেন্ট ডালমিয়া বিন্দ্রাকে বুঝিয়ে বৈঠকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন। আপাতত বৈঠক স্থগিত রয়েছে।
আজ বৈঠকের আবহাওয়া প্রথম থেকেই বেষ উত্তপ্ত ছিল। আইএস বিন্দ্রা, নীরঞ্জন শাহরা চেন্নাই সুপার কিংসের মালিক শ্রীনির জামাই গুরুনাথ মেইয়াপ্পনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তোলেন। বোর্ডের অন্য সদস্যরা এই নিয়ে আলোচনায় রাজি হলেও যেহেতু বিষয়টি তদন্তাধীন তাই এখনই গুরুর বিরুদ্ধে কোনও রকম শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে অস্বীকার করেন তাঁরা। বিন্দ্রাদের পক্ষ থেকে রাজ কুন্দ্রার বিষয়টিও তদন্তাধীন দাবি করে রয়্যালস মালিকের সাসপেন্ডের বিষয়টিতে পক্ষপাতের অভিযোগ এনেছেন। তার আগে অবশ্য রবি সাওয়ান্তের কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হওয়া নিয়েও তীব্র আপত্তি করেন বিন্দ্রা। টিকিট ব্ল্যাক করার মত অপরাধের সঙ্গে নাম জড়িত থাকা সত্ত্বেও কীভাবে রবি সাওয়ান্ত কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হন সেই নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। এরপড় রাজ কুন্দ্রাকে সাসপেন্ড করার বিষয়টি বৈঠকে গৃহীত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে আসেন বিন্দ্রা।