বাঙালি স্ট্রাইকার তুলে আনতে কোমর বেঁধে নেমে পড়ল আইএফএ
একাডেমির পরামর্শদাতার ভূমিকায় থাকছেন কিংবদন্তি ফুটবলার তুলসীদাস বলরাম।
![](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/styles/zm_98x58/public/2019/01/29/172462-sukhe71263.jpg?itok=WGT4G2s6)
![বাঙালি স্ট্রাইকার তুলে আনতে কোমর বেঁধে নেমে পড়ল আইএফএ বাঙালি স্ট্রাইকার তুলে আনতে কোমর বেঁধে নেমে পড়ল আইএফএ](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2020/06/29/258338-striker.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: বাংলায় স্ট্রাইকারের অভাব। বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য, শিশির ঘোষ, দীপেন্দু বিশ্বাসদের উত্তরসূরী উঠে আসছে না। স্ট্রাইকিং ফোর্সে ময়দানের ক্লাবগুলোর ভরসা বলতে সেই বিদেশি স্ট্রাইকাররা। বাংলা থেকে তরুণ স্ট্রাইকার তুলে আনতে এবার অভিনব উদ্যোগ নিতে চলেছে রাজ্য ফুটবল সংস্থা। শুধু স্ট্রাইকারদের জন্যই আলাদা একাডেমি খোলার পরিকল্পনা তাদের।
পরিকল্পনা আর রূপরেখা প্রায় তৈরি। একাডেমি খোলার প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে সোমবার প্রাক্তন ফুটবলার বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য, দীপেন্দু বিশ্বাস, সঞ্জয় মাঝিদের সঙ্গে বৈঠক করেন আইএফএ সচিব জয়দীপ মুখার্জি। বৈঠকে দীপেন্দু বিশ্বাসের মতো প্রাক্তনরা একাডেমিতে সব পজিশনের ফুটবলার রাখারই পরামর্শ দেন। তবে সব পজিশনের ফুটবলারদের মধ্যে থেকে স্ট্রাইকার তুলে আনার দিকেই বেশি ফোকাস দিতে চান প্রাক্তন ফুটবলাররা।
প্রাক্তনদের সঙ্গে বৈঠকের পর স্ট্রাইকার একাডেমি নিয়ে পরিকল্পনায় কিছুটা বদল আনতে হচ্ছে রাজ্য ফুটবল সংস্থাকে। কোভিড পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পুজোর পরই চালু হয়ে যেতে পারে এই একাডেমি। প্রাথমিকভাবে ২০-৩০ জনকে নিয়ে অনূর্ধ্ব-১৭ স্তরে একাডেমি চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে আইএফএ-র। কলকাতার পাশাপাশি জেলাতেও থাকবে একাডেমির শাখা।
একাডেমির পরামর্শদাতার ভূমিকায় থাকছেন কিংবদন্তি ফুটবলার তুলসীদাস বলরাম। কোচের তালিকায় বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য, শিশির ঘোষ, দীপেন্দু বিশ্বাস, সঞ্জয় মাঝি, রহিম নবির মতো ময়দানের প্রাক্তন তারকারা। এদের অধীনে থাকবেন বি আর সি লাইসেন্স কোচেরা। দু-এক বছরের মধ্যেই একাডেমি থেকে ভালো স্ট্রাইকার তুলে আনার ব্যাপারে আশাবাদী আইএফএ সচিব জয়দীপ মুখার্জি।
আরও পড়ুন - করোনা পরবর্তী সময়ে ময়দানে স্যানিটাইজার গেট আনছে IFA