বাপ্পা সাহা নিখোঁজকাণ্ডে বন্ধু-সহ ৩ জনকে গ্রেফতার করল পুলিস
পরিকল্পনা করে রাতভর নেশা করিয়ে পরের দিন মূর্তি তে নিয়ে গিয়ে গুম করা হয়েছে বাপ্পাকে। ৯ জুলাই বিবাহবার্ষিকী হলেও ১০ জুলাই কেন পিকনিকে যাওয়া হল তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। তাদের দাবি, সম্প্রতি আনন্দের মায়ের মৃত্যু হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: জলপাইগুড়ি বাপ্পা সাহা নিখোঁজকাণ্ডে বাপ্পার বন্ধু আনন্দ সরকার-সহ ৩ জনকে গ্রেফতার করল পুলিস। ধৃতদের বিরুদ্ধে অপরহণ করে খুনের মামলা দায়ের হয়েছে। ধৃতদেশ শনিবার আদালতে পেশ করা হলে ৫ দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।
পরিবারের দাবি, পরিকল্পনা করে রাতভর নেশা করিয়ে পরের দিন মূর্তি তে নিয়ে গিয়ে গুম করা হয়েছে বাপ্পাকে। ৯ জুলাই বিবাহবার্ষিকী হলেও ১০ জুলাই কেন পিকনিকে যাওয়া হল তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। তাদের দাবি, সম্প্রতি আনন্দের মায়ের মৃত্যু হয়েছে। তার ১৫ দিনের মধ্যে কী করে রাতভর বিবাহবার্ষিকীর পার্টি করল তারা। ১০ তারিখ সকালে যখন বাড়ি ফিরেছিলেন তখন বাপ্পা মত্ত অবস্থায় ছিলেন বলেও দাবি পরিবারের।
বাপ্পা সাহার পরিবারের অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন আনন্দ সরকারের আত্মীয় শিবু দাম। তিনি বলেন, স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেছে বাপ্পা।
রথের রশিতে টান দিলেন মমতা - দিলীপ
ওদিকে উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা বলছেন, সম্ভবত মত্ত অবস্থায় নদীতে স্নান করতে নেমে হড়পা বানে ভেসে গিয়েছেন বাপ্পা। কোনও পাথরের নীচে চাপা পড়ে রয়েছে তার দেহ। তবে এই তত্ত্ব মানতে নারাজ তাঁর পরিবার। তবে মত্ত অবস্থায় বাপ্পা যে মূর্তি গিয়েছিলেন তা মেনে নিয়েছেন তাঁরা।