কপালের নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়েই বাঁচবেন চিনের তরুণ
নাককে কপালে তুলে জিলিয়ানকে নতুন জীবন দিলেন চিনের ডাক্তররা। ভয়াবহ এক দুর্ঘটনায় চিনের ২২ বছরের তরুণ জিলিয়ানের শরীরে অনেক ক্ষতি হয়ে গিয়েছিল। সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়েছিল তাঁর নাকে। কিছুতেই সে শ্বাস নিতে পারছিল না। ডাক্তাররাও অনেক চেষ্টা করল, কিন্তু নাকে এমন আঘাত লেগেছে যে শ্বাস নেওয়া- বা বেরোতে খুব অসুবিধা হচ্ছিল। জিল সারাদিন শ্বাসকষ্টে ভূগত।
নাককে কপালে তুলে জিলিয়ানকে নতুন জীবন দিলেন চিনের ডাক্তররা। ভয়াবহ এক দুর্ঘটনায় চিনের ২২ বছরের তরুণ জিলিয়ানের শরীরে অনেক ক্ষতি হয়ে গিয়েছিল। সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়েছিল তাঁর নাকে। কিছুতেই সে শ্বাস নিতে পারছিল না। ডাক্তাররাও অনেক চেষ্টা করল, কিন্তু নাকে এমন আঘাত লেগেছে যে শ্বাস নেওয়া- বা বেরোতে খুব অসুবিধা হচ্ছিল। জিল সারাদিন শ্বাসকষ্টে ভূগত।
এমন সময়ই ডাক্তররা ভাবল, আচ্ছা একটা কৃত্রিম নাকের ব্যবস্থা করলে হয় না। পাঁজর থেকে মাংস নিয়ে একটা নাক তৈরি করা হবে (cutting it into the shape of a nose and planting a cartilage taken from his ribs), কিন্তু সেটা বসানো হবে কোথায়!
অবশেষে উপায় হল। কপালের ডান পাশে বসানোর ব্যবস্থা করা হল সেই কৃত্রিম নাকের। বিশ্বের অভিনব অপারেশন চালিয়ে জিলিয়ানের কপালে তুলে দেওয়া হল নাক। সেই নাক দিয়ে দিব্যি নিশ্বাস নিচ্ছে চিনের সেই তরুণ। তবে অপারেশনে ছোট্ট এখটা ভুল হয়েছে, তাই জিলিয়ানের এখনও কিছুটা কষ্ট আছে।
তবে ডাক্তাররা বলছেন সব একেবারে স্বাভাবিক হয়ে যাবে। জিলিয়ানে কপাল দিয়েই থুড়ি কপালের নাক দিয়েই নিশ্বাস নেবেন। জিলিয়ানের আসল নাক এখন শুধুই দর্শনধারী, আর কপালেরটা বাঁচিয়ে রাখার।