পৃথিবী থেকে বুলেট ট্রেনে চেপে সোজা চাঁদে, জেনে নিন কীভাবে...
কিয়োটো ইউনিভার্সিটি এবং কাজিমা কনস্ট্রাকশন মিলে স্পেস এক্সপ্রেস নামে একটি বুলেট ট্রেনের বিষয় একসঙ্গে কাজ করবে। পৃথিবী থেকে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহে চলবে এই ট্রেন। এটি হবে একটি ইন্টারপ্ল্যানেটারি ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেম, যা হেক্সাট্র্যাক নামে পরিচিত হবে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বুলেট ট্রেনে বসলে এবার সোজা চাঁদে? সেই খবরই সোনা যাচ্ছে জাপান থেকে।
অন্যান্য দেশেকে পিছনে ফেলে পৃথিবী থেকে বুলেট ট্রেনে করে সোজা চাঁদে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছে তারা। এই প্রকল্পে সাফল্য পেলে পৃথিবী থেকে মঙ্গলেও বুলেট ট্রেন চালাবে তারা এমনটাই জানা গিয়েছে।
একই সময় একদিকে আমেরিকা ফের চাঁদে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে এবং অন্যদিকে চিন মঙ্গলে প্রাণের সন্ধান করছে। এই সময় রাশিয়াও চিনের সঙ্গে মিলে চাঁদে একটি মিশন প্ল্যান করছে। এরমধ্যেই বুলেট ট্রেনে চাঁদে পৌছানর প্ল্যান করল জাপান।
জানা গিয়েছে জাপান মঙ্গলে একটি গ্লাস হ্যাবিট্যাট তৈরির পরিকল্পনাও করছে। কাচের বাসস্থান অর্থাৎ মানুষ একটি কৃত্রিম জায়গায় বাস করবে, যার বায়ুমণ্ডল তৈরি করা হবে পৃথিবীর মত। পেশী এবং হাড় সাধারণত কম মাধ্যাকর্ষণ সহ জায়গায় দুর্বল হয়ে যায়। অতএব, কৃত্রিম বায়ুমণ্ডলে বাসস্থান এমনভাবে প্রস্তুত করা হবে যাতে এত মাধ্যাকর্ষণ এবং এমন বায়ুমণ্ডল থাকে যাতে মানুষের পেশী এবং হাড় দুর্বল না হয়।
জাপান এই পরিকল্পনায় সফল হলে মানুষের জন্য অন্য গ্রহে বসবাসের পথ খুলে যাবে। যদিও এই গ্লাস হ্যাবিটাটের এর বাইরে যেতেও মানুষকে স্পেসসুট পরতে হবে।
আরও পড়ুন: পালালেন দাদা, ভাইকে আটকাল কোর্ট; দেশে আটকে মহিন্দা এবং বাসিল রাজাপক্ষে
বিজ্ঞানীদের মতে, একুশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে মানুষ চাঁদ ও মঙ্গলে বসবাস করতে পারবে। এর প্রোটোটাইপ ২০৫০ সাল নাগাদ প্রস্তুত হবে এবং চূড়ান্ত সংস্করণ তৈরি করতে প্রায় এক শতাব্দী সময় লাগতে পারে।
কিয়োটো ইউনিভার্সিটি এবং কাজিমা কনস্ট্রাকশন মিলে স্পেস এক্সপ্রেস নামে একটি বুলেট ট্রেনের বিষয় একসঙ্গে কাজ করবে। পৃথিবী থেকে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহে চলবে এই ট্রেন। এটি হবে একটি ইন্টারপ্ল্যানেটারি ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেম, যা হেক্সাট্র্যাক নামে পরিচিত হবে।