বিলেতে বসতি লক্ষ্মী
হলই বা কলকাতা কিম্বা পশ্চিমবঙ্গ থেকে অনেকদূর। নাইবা এল শরৎকাল। নাইবা ফুটল কাশফুল। পুজো কিন্তু হয় বিলেতেও। ফি বছর। হিমেল হাওয়া গায়ে মেখে দুর্গাপুজোয় মাতেন লন্ডনের বাসিন্দারা। আর সেই আনন্দের রেশ শেষ হতে না হতেই চলে আসে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো।
হলই বা কলকাতা কিম্বা পশ্চিমবঙ্গ থেকে অনেকদূর। নাইবা এল শরৎকাল। নাইবা ফুটল কাশফুল। পুজো কিন্তু হয় বিলেতেও। ফি বছর। হিমেল হাওয়া গায়ে মেখে দুর্গাপুজোয় মাতেন লন্ডনের বাসিন্দারা। আর সেই আনন্দের রেশ শেষ হতে না হতেই চলে আসে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। দেশের মতোই সব আচার-অনুষ্ঠানে পালিত হয় বিত্তের দেবীর আরাধনা। বঙ্গে বসতে লক্ষ্মী। এক সময় এ কথা চলত ঠিকই। কিন্তু এখন লক্ষ্মী আর্ন্তজাতিক। তাই লক্ষ্মীপুজোও দেশের বেড়াজাল টপকে এখন পৌঁছে গিয়েছে প্রবাসে। লন্ডনের হ্যারোতে অন্যবারের মত এবারও তাই পরবাসী বাঙালিদের উদ্দোগ্যে জমিয়ে হল মা লক্ষ্মীর আরাধনা।
এক ঝলক দেখলে বোঝারই উপায় নেই, প্রবাসে চলছে বিত্তেরদেবীর আরাধনা। কী নেই আয়োজনে? নারকেল নাড়ু থেকে খিচুড়ি ভোগ, পানের খিলি থেকে নৈবেদ্য। সবই রয়েছে হ্যারোর লক্ষ্মী পুজোয়। মাটির প্রতিমায় পুজো সন্ধে থেকেই।
আলপনা থেকে পুজোর খুঁটিনাটি জোগারযন্ত্র। সব দিকেই সজাগ এখানকার বাঙালিরা। পুজোর পর পুষ্পাঞ্জলি। আর তারপরই ভোগপ্রসাদ। চিরাচরিত খিচুড়ি, তরকারি আর পাঁপড় ভাজা। সঙ্গে অবশ্যই চাটনি। অফিস ফেরত অনেক বাঙালিই একবার ঢুকে পড়েছিলেন হ্যারোর লক্ষ্মী পুজোর মণ্ডপে।