রাজ্যের জমি অধিগ্রহণ নীতির কবলে সীমান্ত সুরক্ষা
জমি অধিগ্রহণ নিয়ে সমস্যায় এবার ব্যাহত বিএসএফের কাজ। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে প্রয়োজনীয় আউটপোস্টের সংখ্যা ছশো তিরিশ। কিন্তু জমি অধিগ্রহণ জটে এখনও আটকে আছে একটি একশো আটটি আউটপোস্ট গঠনের কাজ। এরফলে সীমান্তবর্তী এলাকায় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে বৃহস্পতিবার অভিযোগ করেন এডিজি বিএসএফ বিডি শর্মা। তাঁর মতে, প্রায় চার হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্তের কুড়ি শতাংশ এলাকায় এখনও আউটপোস্ট তৈরি হয়নি। জমি চেয়ে রাজ্যের মুখ্যসচিবের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক করেছেন এডিজি বিএসএফ বি ডি শর্মা। কিন্তু প্রায় আড়াই বছর ধরে সমস্যার সমাধান না হওয়ায় বিপাকে বিএসএফ।
জমি অধিগ্রহণ নিয়ে সমস্যায় এবার ব্যাহত বিএসএফের কাজ। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে প্রয়োজনীয় আউটপোস্টের সংখ্যা ছশো তিরিশ। কিন্তু জমি অধিগ্রহণ জটে এখনও আটকে আছে একটি একশো আটটি আউটপোস্ট গঠনের কাজ। এরফলে সীমান্তবর্তী এলাকায় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে বৃহস্পতিবার অভিযোগ করেন এডিজি বিএসএফ বিডি শর্মা। তাঁর মতে, প্রায় চার হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্তের কুড়ি শতাংশ এলাকায় এখনও আউটপোস্ট তৈরি হয়নি। জমি চেয়ে রাজ্যের মুখ্যসচিবের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক করেছেন এডিজি বিএসএফ বি ডি শর্মা। কিন্তু প্রায় আড়াই বছর ধরে সমস্যার সমাধান না হওয়ায় বিপাকে বিএসএফ।
রাজ্য সরকারের জমি অধিগ্রহণ নীতির জন্য আগেই ধাক্কা খেয়েছিল শিল্পায়ন। শুরু সেই সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম থেকে। তখন বিরোধী দল হিসাবে জমি অধিগ্রহণের বিরোধিতা করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। ক্ষমতায় আসার পরেও বারেবারেই প্রশ্ন উঠেছে তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত রাজ্য সরকারের জমি নীতি ঘিরে। নতুন সরকার গঠনের পর থেকে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে নতুন কোন বিনিয়োগ আসার সম্ভাবনাও বিশ বাঁও জলে। কিন্তু শুধু শিল্পায়নই নয়, সরকারের জমি নীতির `সৌজন্যে` রাজ্যের সীমান্ত অঞ্চলের সুরক্ষাও এবার সরাসরি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ল।
তবে জমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত এই সমস্যার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যসচিব সমর ঘোষও। তিনি জানিয়েছেন, `` জমি অধিগ্রহণের সমস্যা থাকায় সীমান্তবর্তী এলাকায় বিএসএফ-এর আউটপোস্ট তৈরির ক্ষেত্রে বিলম্ব হয়েছে। তবে ইদানীংকালে বেশ কয়েকটি আউটপোস্ট তৈরির জন্য জমি নেওয়া সম্ভব হয়েছে।`` এই বিষয়ে এডিজি বিএসএফ বিডি শর্মার সঙ্গে কয়েকদিন আগেই তাঁর কথা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।