বিডিওকে হুমকি এবং মারধরে অভিযুক্ত হাবড়ার তৃণমূল বিধায়ক ধীমান রায়
বিডিওকে হুমকি এবং মারধরে অভিযুক্ত হাবড়ার তৃণমূল বিধায়ক ধীমান রায়। এক পুর আধিকারিককে বিধায়ক খুনের হুমকি দিয়েছেন বলেও অভিযোগ। অশোকনগর থানায় এনিয়ে অভিযোগ জানিয়েছেন হাবড়া দুই ব্লকের বিডিও দীনবন্ধু গাইন।অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার হন দশজন তৃণমূল কর্মী। যদিও আজই জামিনে ছাড়া পান সকলেই।
বিডিওকে হুমকি এবং মারধরে অভিযুক্ত হাবড়ার তৃণমূল বিধায়ক ধীমান রায়। এক পুর আধিকারিককে বিধায়ক খুনের হুমকি দিয়েছেন বলেও অভিযোগ। অশোকনগর থানায় এনিয়ে অভিযোগ জানিয়েছেন হাবড়া দুই ব্লকের বিডিও দীনবন্ধু গাইন।অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার হন দশজন তৃণমূল কর্মী। যদিও আজই জামিনে ছাড়া পান সকলেই।
রাজনৈতিক দলের ফেস্টুন, ব্যানার, হোর্ডিং খুলে ফেলতে হবে। নির্বাচন কমিশনের এই সাদামাটা নির্দেশটাই পালন করতে গিয়েছিলেন হাবড়ার দুই ব্লকের বিডিও দীনবন্ধু গাইন। এতেই এলাকার বিধায়ক ধীমান রায়ের রোষে পড়েন তিনি। দলের ব্যানার, পোস্টার খোলা যাবে না এই দাবিতে বিডিও অফিসে চড়াও হন তৃণমূল কর্মী,সমর্থকরা।
এখানেই শেষ নয়। তৃণমূল বিধায়ক ধীমান রায় রীতিমতো হুমকি দেন বিডিও দীনবন্ধু গাইনকে। সংশ্লিষ্ট পুর আধিকারিক যিনি পোস্টার, ফেস্টুন খোলার কাজ করেছিলেন তাকেও রেয়াত করেননি হাবড়ার তৃণমূল বিধায়ক। সংশ্লিষ্ট পুর আধিকারিকের মাথা ও পা কেটে নেওয়ার হমকি দেন বিধায়ক ধীমান রায়।
সরকারি কাজে বাধা ও বিডিওকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগে অশোকনগর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। তার ভিত্তিতে দশ জন তৃণমূল কর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিস। তাদের আজ বারাসত আদালতে তোলা হয়। কিন্তু দুহাজার টাকার বিনিময়ে জামিন পেয়ে যান তাঁরা।