৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের বেহাল দশা, মা কী ভাবে শহরে পৌঁছবেন?
পুজোর বাকি আর মাত্র কটা দিন। তারমধ্যে শেষ করতে হবে প্রতিমা কিন্তু, তার থেকেও বড় সমস্যা কীভাবে কলকাতা আর হাওড়ার মণ্ডপে পৌছে দেওয়া যাবে প্রতিমা? কারণ বেহাল দশা চৌত্রিশ নম্ব জাতীয় সড়কের। আর তাই চিন্তায় কৃষ্ণনগরের শিল্পীরা।

কৃষ্ণনগর: পুজোর বাকি আর মাত্র কটা দিন। তারমধ্যে শেষ করতে হবে প্রতিমা কিন্তু, তার থেকেও বড় সমস্যা কীভাবে কলকাতা আর হাওড়ার মণ্ডপে পৌছে দেওয়া যাবে প্রতিমা? কারণ বেহাল দশা চৌত্রিশ নম্ব জাতীয় সড়কের। আর তাই চিন্তায় কৃষ্ণনগরের শিল্পীরা।
অন্যবারের তুলনায় এবছর বায়না হয়েছে কম। তার ওপর পুজোও একটু আগে। নাছোড় বর্ষায় দেরি হচ্ছে মাটি শুকোতে। ফলে প্রতিমা তৈরির কাজ যুদ্ধকালীন তত্পরতায় করেও যেন কূল পাচ্ছেন না কৃষ্ণনগরের মৃত্ শিল্পীরা। কিন্তু, চিন্তা আরও বেড়েছে অন্য কারণে। বেহাল দশা চৌত্রিশ নম্বর জাতীয় সড়কের। কীভাবে কলকাতা আর হাওড়ার মণ্ডপে পৌছে দেবেন প্রতিমা?
প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম আকাশছোঁয়া। মিলছে না ঠিকমতো মাটি। তার ওপর কারিগরও ক্রমশ অমিল হয়ে পড়ছে। ফলে, এবছর রীতিমতো আতান্তরে প্রতিমা শিল্পীরা।