খড়গ্রামে কংগ্রেস পঞ্চায়েত সদস্যা অপহরণ কাণ্ডে অস্বস্তিতে মুর্শিদাবাদ পুলিস
খড়গ্রামে কংগ্রেস পঞ্চায়েত সদস্য অপহরণ ঘিরে আরও অস্বস্তিতে মুর্শিদাবাদ পুলিস। পরিবারের অমতেই মাঝরাতে কার্যত জোর করে অসুস্থ টুম্পা মারজিতকে নবগ্রামে তাঁর বাপের বাড়িতে পুলিস দিয়ে আসে বলে অভিযোগ। এমনকি উদ্ধারের পর তাঁর মেডিক্যাল টেস্টও করানো হয়নি বলে অভিযোগ পরিবারের। গোটা ঘটনায় পুলিসের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে কংগ্রেস নেতৃত্ব।
ওয়েব ডেস্ক: খড়গ্রামে কংগ্রেস পঞ্চায়েত সদস্য অপহরণ ঘিরে আরও অস্বস্তিতে মুর্শিদাবাদ পুলিস। পরিবারের অমতেই মাঝরাতে কার্যত জোর করে অসুস্থ টুম্পা মারজিতকে নবগ্রামে তাঁর বাপের বাড়িতে পুলিস দিয়ে আসে বলে অভিযোগ। এমনকি উদ্ধারের পর তাঁর মেডিক্যাল টেস্টও করানো হয়নি বলে অভিযোগ পরিবারের। গোটা ঘটনায় পুলিসের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে কংগ্রেস নেতৃত্ব।
গতকালই টুম্পা মারজিতকে উদ্ধার করা হয়। তাঁকে পুলিস হেফাজতে রাখা হয়। মহিলার স্বামীকেও ডেকে পাঠানো হয় থানায়। আজ সকালে থানায় আসবেন বলে জানিয়েছিলেন মহিলার স্বামী। তার আগেই গভীর রাতে নবগ্রামে টুম্পা মারজিতকে দিয়ে আসে পুলিস। তবে কোথা থেকে এবং কীভাবে ওই পঞ্চায়েত সদস্যাকে উদ্ধার করা হয়েছে তা নিয়ে স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি।
কংগ্রেসের অভিযোগ ছিল পঞ্চায়েতের দখল নিতেই তাদের পঞ্চায়েত সদস্যকে অপহরণ করেছে তৃণমূল। সোমবার রাতে খড়গ্রামের সাদল আমজোহা গ্রাম থেকে কংগ্রেসের পঞ্চায়েত সদস্য টুম্পা মারজিতকে অপহরণ করা হয়। বন্দুক দেখিয়ে টুম্পা এবং তাঁর স্বামীকে তুলে নিয়ে যায় একদল দুষ্কৃতী। পরে টুম্পা মারজিতের স্বামীকে ছেড়ে দিলেও নিখোঁজ ছিলেন ওই মহিলা কংগ্রেস কর্মী। এদিকে অসুস্থ টুম্পা কোনও কথাই বলতে পারছেন না। তাঁর মুখ বাঁধা ছিল বলে জানিয়েছেন তিনি। চিকিতসার জন্য টুম্পাকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।