অশুভ আতাত গড়েছে বিরোধী দল ও সংবাদ মাধ্যম, অভিযোগ তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের
এবার সংবাদমাধ্যমকেই প্রতিপক্ষে পরিণত করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের সন্ত্রাস বিরোধী মিছিল থেকে অভিষেকের অভিযোগ, বিরোধী দলগুলির সঙ্গে অশুভ আঁতাঁত করেছে সংবাদমাধ্যম।আঁতাঁতের বিরুদ্ধে দলকে পথে নামার ডাক দিয়েছেন তিনি।
ওয়েব ডেস্ক:এবার সংবাদমাধ্যমকেই প্রতিপক্ষে পরিণত করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের সন্ত্রাস বিরোধী মিছিল থেকে অভিষেকের অভিযোগ, বিরোধী দলগুলির সঙ্গে অশুভ আঁতাঁত করেছে সংবাদমাধ্যম।আঁতাঁতের বিরুদ্ধে দলকে পথে নামার ডাক দিয়েছেন তিনি।
অপরাধ, পুরভোটের খবর সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন এঁরা। অবাধে ছাপ্পা ভোট, বহিরাগত প্রবেশের ছবি তুলে ফেলেছিলেন ক্যামেরায়। তাই মারধর থেকে ধর্ষণের হুমকিও চলেছে নির্দ্বিধায়। এটাই কি গর্জন?
শুধু সাংবাদিকরাই নন। ভোটের দিন প্রহৃত হয়েছেন বিরোধী দলের কর্মী থেকে সাধারণ ভোটদাতাও। সন্ত্রাসের বিরোধিতায় এদিন পথে নামে তৃণমূল। যাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ তারাই পথে? মিছিলের পরে হল সমাবেশও। দলের শীর্ষ নেতাদের কথায় বোঝা গেল প্রতিপক্ষ এবার সংবাদমাধ্যমই।
তবে সবকিছুকে ছাড়িয়ে গেলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সংবাদমাধ্যমকে রীতিমত প্রতিপক্ষ বানিয়ে ফেললেন তিনি। বিরোধী দলগুলির সঙ্গে অশুভ আঁতাত করে রাজ্যের উন্নয়ন ঠেকানোর চেষ্টা করছে সংবাদমাধ্যম। অভিযোগ অভিষেকের।
তবে কি সবই উলটপুরাণ? যারা অভিযুক্ত, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে মিছিলে তারাই। যারা মার খেল, তাদের বিরুদ্ধেই অশুভ আঁতাতের অভিযোগ আনল শাসকদল। গণতন্ত্রের অন্যতম স্তম্ভ সংবাদমাধ্যমকেও প্রতিপক্ষ বানিয়ে বিরোধী দলগুলির সঙ্গে একসারিতে দাঁড় করিয়ে দিল। ভোটের দিন যারা গর্জেছিল বকলমে তাদের পাশে দাঁড়াতেই কি এত আয়োজন?