কামদুনি, খরজুনার পর রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ অম্বিকেশের প্রতিবেশীরা
কামদুনি, খরজুনার পর এবার অম্বিকেশ মহাপাত্রের কার্টুনকাণ্ড নিয়ে রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ হচ্ছেন আবাসনের ৫০০ বাসিন্দা। অম্বিকেশ মহাপাত্রের আবাসনের বাসিন্দাদের সই করা একটি আবেদন পত্র পাঠানো হচ্ছে রাষ্ট্রপতির কাছে। আবেদনে বলা হচ্ছে অম্বিকেশ মহাপাত্র এবং সুব্রত সেনগুপ্তর বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের জন্য রাষ্ট্রপতি যেন রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দেন. আগামী সপ্তাহেই এই আবেদন পাঠানো হবে রাষ্ট্রপতির কাছে।
কামদুনি, খরজুনার পর এবার অম্বিকেশ মহাপাত্রের কার্টুনকাণ্ড নিয়ে রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ হচ্ছেন আবাসনের ৫০০ বাসিন্দা। অম্বিকেশ মহাপাত্রের আবাসনের বাসিন্দাদের সই করা একটি আবেদন পত্র পাঠানো হচ্ছে রাষ্ট্রপতির কাছে। আবেদনে বলা হচ্ছে অম্বিকেশ মহাপাত্র এবং সুব্রত সেনগুপ্তর বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের জন্য রাষ্ট্রপতি যেন রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দেন. আগামী সপ্তাহেই এই আবেদন পাঠানো হবে রাষ্ট্রপতির কাছে।
অম্বিকেশ মহাপাত্রের কার্টুনকাণ্ডের একবছর পেরিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী এবং তাঁর দলের এক নেতার কার্টুন ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্যদের পাঠিয়ে তৃণমূলের নেতা কর্মীদের হাতে রীতিমতো নিগৃহীত হতে হয়েছিল অম্বিকেশ মহাপাত্র এবং সুব্রত সেনগুপ্তকে। প্রশাসনের চোখ রাঙানিতে হাজতবাসও করতে হয় তাঁদের। গোটা ঘটনায় প্রতিবাদের ঝড় ওঠে।
কার্টুনিস্ট থেকে শুরু করে বৈজ্ঞানিক এমনকি নোয়াম চমস্কির মতো ব্যক্তিত্বরাও ঘটনার প্রতিবাদ করেন। কিন্তু অম্বিকেশ মহাপাত্র এবং সুব্রত সেনগুপ্তর বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার হয়নি।
মুখ্যমন্ত্রীও বুঝিয়ে দিয়েছেন, অম্বিকেশ মহাপাত্রর কার্টুন চালাচালি একটি গর্হিত অপরাধ। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে রাষ্ট্রপতির সাহায্য চাইছেন অম্বিকেশ মহাপাত্রের আবাসনের ৫০০ বাসিন্দা।
বাসিন্দারা বুঝে গিয়েছেন, রাজ্য সরকার এই মামলা প্রত্যাহারে কোনও ব্যবস্থাই নেবে না। তাই রাষ্ট্রপতিই এখন তাঁদের শেষ ভরসা।
রাজ্য সরকারের ওপর আস্থা হারিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে গিয়েছেন কামদুনির বাসিন্দারা. রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ হয়েছে খরজুনাও। এবার অম্বিকেশ মহাপাত্রের ক্ষেত্রেও তারই পুনরাবৃত্তি হতে চলেছে। প্রশ্ন উঠছে কেন এভাবে রাজ্যের মানুষ রাজ্য সরকারের ওপর থেকে আস্থা হারাচ্ছে?