সাংবাদিকের শ্লীলতাহানি, অভিযুক্ত জওয়ান গ্রেফতার
ফের শহরে শ্লীলতাহানি। এবার জমজমাট শ্যামবাজার মোড়ে এক বিএসএফ জওয়ানের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠল। পেশায় সাংবাদিক শ্লীলতাহানির শিকার ওই মহিলার অভিযোগকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল শ্যামবাজার এলাকায়।
ফের শহরে শ্লীলতাহানি। এবার জমজমাট শ্যামবাজার মোড়ে এক বিএসএফ জওয়ানের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠল। পেশায় সাংবাদিক শ্লীলতাহানির শিকার ওই মহিলার অভিযোগকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল শ্যামবাজার এলাকায়। অভিযুক্ত চার বিএসএফ জওয়ান। মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। বাকিরা পলাতক।
সোমবার সন্ধেয় বন্ধুর সঙ্গে শ্যামবাজারের এক রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন ওই মহিলা সাংবাদিক। রেস্তোরাঁর বাইরে চার বিএসএফ জওয়ান তাঁর সঙ্গে অশালীন আচরণ করে বলে অভিযোগ। তরুণীর চিত্কার শুনে স্থানীয় বাসিন্দারাই এক বিএসএফ জওয়ানকে ধরে পুলিসের হাতে তুলে দেন। বাকিরা পালায়। এরপর পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগে শ্যামবাজারে অবরোধ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অভিযোগ, অবরোধ হঠাতে লাঠিচার্জ করে পুলিস।
যতদিন যাচ্ছে মহিলাদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে শহর কলকাতা। সোমবার সন্ধের ঘটনায় কিছুটা নিরাপত্তার অভাব ভোগ করছেন ওই তরুণীও। তাঁর মতে, এই সমস্যা কাটাতে মহিলাদেরই রুখে দাঁড়াতে হবে।
নিগৃহীতার অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে শ্যামপুকুর থানার পুলিস। পুলিসসূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত বিএসএফ জওয়ানের নাম মণীশ রাজিন্দর। সে বিএসএফের উনিশ নম্বর ব্যাটেলিয়নের সদস্য। অরুণাচল প্রদেশ থেকে গুজরাট যাওয়ার পথে হাওড়া স্টেশনে নামে তারা। এরপর কলকাতা ঘুরতে বেরিয়ে তারা ওই মহিলার শ্লীলতাহানি করে বলে অভিযোগ।