দিনভর বন্ধ থাকল এটিএম, দরজায় দরজায় দিনভর ভোগান্তি
একদিনের ব্যাঙ্ক ধর্মঘটে চরমে উঠল দুর্ভোগ। শুধুমাত্র হাসপাতালের এটিএমগুলি খোলা রাখা হয়েছিল। কিন্তু সেখানেও ঠেকানো যায়নি ভোগান্তি। টাকা তুলতে গিয়ে নাজেহাল হন সাধারণ মানুষ। কোথাও লম্বা লাইন, আবার কোথাও অনেক আগেই ফুরিয়ে যায় টাকা।
![দিনভর বন্ধ থাকল এটিএম, দরজায় দরজায় দিনভর ভোগান্তি দিনভর বন্ধ থাকল এটিএম, দরজায় দরজায় দিনভর ভোগান্তি](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2014/11/12/31098-bank-stike.jpg)
কলকাতা: একদিনের ব্যাঙ্ক ধর্মঘটে চরমে উঠল দুর্ভোগ। শুধুমাত্র হাসপাতালের এটিএমগুলি খোলা রাখা হয়েছিল। কিন্তু সেখানেও ঠেকানো যায়নি ভোগান্তি। টাকা তুলতে গিয়ে নাজেহাল হন সাধারণ মানুষ। কোথাও লম্বা লাইন, আবার কোথাও অনেক আগেই ফুরিয়ে যায় টাকা।
মাত্র দু-দিন আগে অপারেশন হয়েছে...
এই অবস্থায় হাসপাতালের বেডে থাকার বদলে এটিএমের সামনে লাইন দিতে বাধ্য হলেন অনুপ কুমার দাস। বন্ধ সব ব্যাঙ্ক। এটিএম থেকে টাকা তুলতে জানেন না স্ত্রী। ধর্মঘটের আঁচ তাই পোহাতে হল রোগীকেই। এমন ভোগান্তির শিকার শুধু অনুপ দাস নন, তাঁর মতো অনেকে।
বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাস সহ একগুচ্ছ দাবিতে ব্যাঙ্ক ধর্মঘট হয়েছে দেশজুড়ে। যোগ দিয়েছেন দশ লক্ষ ব্যাঙ্ক কর্মী। বন্ধ ছিল আট লক্ষ ব্যাঙ্ক। ধর্মঘট ছাড়া উপায় ছিল না, তাই বাধ্য হয়েই এ-পথে। দাবি আন্দোলনকারীদের। দাবি হয়ত ন্যয়সঙ্গত। আন্দোলনও যুক্তিযুক্ত। কিন্তু তার চেয়েও বড় সত্যি মানুষের দুর্ভোগ। এমন ভোগান্তির আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে পরের মাসে ফের ডাকা হয়েছে ব্যাঙ্ক ধর্মঘট। এবার রিলে স্ট্রাইক। তাতে পশ্চিমবঙ্গ সামিল হবে চৌঠা ডিসেম্বর।