নগদের অভাবে ক্যাশলেস রেস খেললেন রসিকরা
নোটের আকালে খুঁড়িয়ে চলছে জীবন। কিন্তু, রেসে লাগাম পড়ানো গেল না। বছর পয়লায় টাকা উড়ল মাঠে। নগদের অভাবে ক্যাশলেস রেস খেললেন রসিকরা। জেতার টাকা অবশ্য মেটানো হল নগদেই।
ওয়েব ডেস্ক: নোটের আকালে খুঁড়িয়ে চলছে জীবন। কিন্তু, রেসে লাগাম পড়ানো গেল না। বছর পয়লায় টাকা উড়ল মাঠে। নগদের অভাবে ক্যাশলেস রেস খেললেন রসিকরা। জেতার টাকা অবশ্য মেটানো হল নগদেই।
কলকাতার মধ্যিখানেই রয়্যাল ক্যালকাটা টার্ফ ক্লাব। আম বাঙালির কাছে ভিনদেশী তারা। গ্ল্যালারির মুখগুলো যেন দূরের নক্ষত্র। ধারনাটা এমনই। এই ধারনা একেবারেই সত্যিই নয়। চিড়িয়াখানা, অ্যামুজমেন্ট পার্ক কিংবা ভিক্টোরিয়ার মতো রেসের মাঠও পয়লা জানুয়ারির একটা গন্তব্য।
নববর্ষে মঙ্গল কামনায় কালীঘাট কিংবা দক্ষিণেশ্বরে পুজো দেন বহু মানুষ। তেমনই, এমন সম্প্রদায়ের মানুষও রয়েছেন যাঁরা ধর্মীয় বিশ্বাস থেকেই বছরের প্রথম দিন জুয়া খেলেন। প্রথম দিনে জিতে গোটা বছর ভাল যাবে।
এবারও সক্কাল সক্কাল মাঠে হাজির হাজারো উত্সাহী। কিন্তু, নগদে তো লাগাম। খেলবেন কী করে? সেজন্যই ক্যাশলেস রেসের ব্যবস্থা করেছে কর্তৃপক্ষ। জিতলে, সেই টাকা অবশ্য মেটানো হল নগদেই। ক্যাশের ব্যবস্থা করে রেখেছিল কর্তৃপক্ষ। সিরিয়াস জুয়ারিরা তো ছিলেনই। খেলাচ্ছলেও জুয়া খেললেন অনেকেই। হেরেও কষ্ট নেই। এর বাইরেও অনেকে রইলেন, যাঁরা খেললেন না। পয়লা জানুয়ারি রেসের মাসের উত্তাপ নিতেই তাঁরা মাঠে এসেছেন।