লক্ষ্ণণ শেঠকে দল থেকে বহিষ্ককারের সিদ্ধান্ত সিপিআইএমের
শেষ পর্যন্ত কড়া ফয়সলা হল লক্ষ্ণণের। হলদিয়ার নেতা লক্ষ্মণ শেঠকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত সিপিআইএমের। দল বিরোধী কাজের অভিযোগে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত দলের।
শেষ পর্যন্ত কড়া ফয়সলা হল লক্ষ্ণণের। হলদিয়ার নেতা লক্ষ্মণ শেঠকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত সিপিআইএমের। দল বিরোধী কাজের অভিযোগে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত দলের।
পূর্ব মেদিনীপুরের দোর্দন্ডপ্রতাপ নেতা লক্ষ্ণণ শেঠের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নানা অভিযোগ উঠছিল বহুদিন ধরেই। মাস দেড়েক আগে দুর্নীতির তদন্তে কমিশন গড়ার সিদ্ধান্ত নেয় সিপিআইএম। তারপরেই বেঁকে বসেন তমলুকের প্রাক্তন সাংসদ। কমিশনের লোকেরা তমলুকে তদন্তে যেতেই বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন লক্ষ্ণণ-অনুগামীরা। বিক্ষোভের মুখে পড়ে ফিরে আসতে হয় সিপিআইএম রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর তিন সদস্য রবীন দেব, মৃদুল দে, নৃপেন চৌধুরীকে। কিন্তু পূর্ব মেদিনীপুরে লক্ষ্ণণ-শিবিরের শক্তির কথা মাথায় রেখেই ধীরে চলো নীতি নেয় আলিমুদ্দিন।
কিন্তু দলের উপর চাপ বাড়াতে লক্ষ্ণণ শেঠ জানিয়ে দেন, তিনি আর দল ছাড়বেন। কিন্তু তাঁর সদস্যপদ পুণর্নবীকরণ করাতে বুধবার আলিমুদ্দিনের নির্দেশে লক্ষ্ণণ শেঠের কলকাতার বাড়িতে আসেন পূর্ব মেদিনীপুরের নেতারা। তাতে অবশ্য বরফ গলেনি।