ফের বধূ নির্যাতনের ঘটনায় পুলিসি নিষ্ক্রিয়তা
কালীঘাট থানার পর এবার চারু মার্কেট থানা। ফের নিগৃহীতা মহিলার বধূনির্যাতনের বক্তব্যকে গুরুত্ব না দেওয়ার অভিযোগ উঠল কলকাতা পুলিসের বিরুদ্ধে। গত ৩ মার্চ চারু মার্কেট থানায় স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে অত্যাচারের অভিযোগে এফআইআর করেন মহিলা। মহিলার পরিবারের অভিযোগ, ঘটনার পর একমাস কেটে গেলেও পুলিসের তরফে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি।
কালীঘাট থানার পর এবার চারু মার্কেট থানা। ফের নিগৃহীতা মহিলার বধূনির্যাতনের বক্তব্যকে গুরুত্ব না দেওয়ার অভিযোগ উঠল কলকাতা পুলিসের বিরুদ্ধে। গত ৩ মার্চ চারু মার্কেট থানায় স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে অত্যাচারের অভিযোগে এফআইআর করেন মহিলা। মহিলার পরিবারের অভিযোগ, ঘটনার পর একমাস কেটে গেলেও পুলিসের তরফে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। সুবিচারের দাবিতে ইতিমধ্যেই রাজ্য মানবাধিকার কমিশন ও পুলিস কমিশনারের দ্বারস্থ হয়েছেন নিগৃহীতা মহিলার পরিবার।
তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকবার সমস্যা মিটমাট করার চেষ্টা হলেও সদ্য বিবাহিত ওই মহিলার উপর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকেদের অত্যাচার বন্ধ হয়নি। গত ৩ মার্চ বাবা মায়ের সামনেই তাঁকে মারধর করে তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন। সেদিনই চারু মার্কেট থানায় এফআইআর মহিলা। কিন্তু এরপর একমাস কেটে গেলেও অভিযুক্তদের পুলিস এখনও পর্যন্ত কোন ব্যবস্থাই নেয়নি বলে অভিযোগ জানিয়েছেন নিগৃহীতা মহিলা।
বুধবার চারু মার্কেট থানা থেকে ফোন করে ওই মহিলার পরিবারকে জানানো হয় তাঁর স্বামী ও শাশুড়ি আদালত থেকে আগাম জামিন নিয়েছেন। নিগৃহীতা মহিলার দেওর বেহালা থানার সাব ইনস্পেক্টর। বাধ্য হয়েই মানবাধিকার কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে দুর্গাপুরের ওই পরিবার। অভিযোগ জানানো হয়েছে কলকাতার পুলিস কমিশনারকেও। বিষয়টি নিয়ে তারা রাজ্যপালের দ্বারস্থ হবেন বলেও জানিয়েছেন মহিলার পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, ইতিমধ্যেই মামলা প্রত্যাহারের বিষয়ে অভিযুক্তদের তরফে নানাভাবে চাপ সৃষ্টির চেষ্টা চলছে।