'আইপিএস হতে চেয়েছিলাম', সুইসাইড নোট লিখে দশতলা থেকে মরণঝাঁপ ১৩ বছরের কিশোরীর
তখনই ১৩ বছরের কিশোরী রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করা হয় আবাসনের নিচ থেকে। দ্রুত তাঁকে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
!['আইপিএস হতে চেয়েছিলাম', সুইসাইড নোট লিখে দশতলা থেকে মরণঝাঁপ ১৩ বছরের কিশোরীর 'আইপিএস হতে চেয়েছিলাম', সুইসাইড নোট লিখে দশতলা থেকে মরণঝাঁপ ১৩ বছরের কিশোরীর](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2020/09/15/275231-untitled-1.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: পুলিস কোয়ার্টারের দশ তলা থেকে ধাঁপ মেরে আত্মহত্যা করল বছর ১৩-র কিশোরী। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার পাশে পুলিস কোয়ার্টারে। রাতে এ ঘটনা ঘটে। জানা গিয়েছে সোমবার রাতে বিকট আওয়াজ শুনেই ছুটে আসেন আবাসনের অনেকেই।
তখনই ১৩ বছরের কিশোরী রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করা হয় আবাসনের নিচ থেকে। দ্রুত তাঁকে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। কী কারণে মৃত্যু তার তদন্ত শুরু হয়েছে। পাঁচ তলায় থাকা কিশোরী কেনই বা ১০ তলায় উঠল, ঝাঁপ নাকি বেকায়দায় পড়ে মৃত্যু তার তদন্ত শুরু করে পুলিস।
আরও পড়ুন: 'যে পাড়া থেকে ভোট কম, সেখানে সব কাজ বন্ধ', নিদান অনুব্রতর
এরপরই কিশোরীর ঘর থেকে উদ্ধার হয় একটি সুইসাইড নোট। যাঁর সারমর্ম, পরীক্ষায় আশানুরূপ ফল না হওয়ায় হতাশায় চলে যায় কিশোরী। এই ফলাফলে সে ভবিষ্যতে আইপিএস হতে পারবে না এমন ভেবেই আত্মহত্যা করে সে। পাশাপাশি সুইসাইড নোটে এও লেখা হয়েছে যে অত্যন্ত হতাশায় গিয়ে সে এই পথ বেছে নিয়েছে। এই ঘটনায় কেউ দায়ি নয় বলেও উল্লেখ রয়েছে নোটে। তবে এই সুইসাইড নোটটি ওই কিশোরীর কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, মৃত কিশোরীর বাবা লালবাজার পুলিসের কম্পিউটার সেলের একজন কর্মী।