'বিজেপির সঙ্গে লড়তে একমাত্র তৃণমূলই পারে, আর কেউ নয়,' দাবি জাগোবাংলায়
তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ জানিয়েছেন, "বিজেপি বিরধিতার প্রশ্নে কংগ্রেস যে ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ হয়েছে তা প্রমাণিত এবং এটা বার বার দেখা যাচ্ছে। ফলে কংগ্রেসে যারা ছিলেন, ভাবধারা এক, ধর্ম নিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, প্রগতিশিল, তাঁদের মধ্যে যারা পরীক্ষিত, মানুষের কাছে গৃহীত এবং প্রতিষ্ঠিত নেতৃত্ব সেই মুখগুলিকেও সামনে আনতে হবে।"
নিজস্ব প্রতিবেদন: বিজেপি বিরোধিতায় সফল নেতৃত্বকে সামনে রেখে লড়াইয়ের ডাক তৃণমূলের। বিজেপিকে হারাতে পরীক্ষিত নেতৃত্বকে সামনে রেখে লড়তে হবে, এই আহ্বান করা হয়েছে তৃণমূল মুখপত্র জাগো বাংলায়।
'কংগ্রেস ছেড়ে যারা প্রতিষ্ঠিত তাঁদের সঙ্গে নিয়ে চলুন। নতুন সফল নেতৃত্ব ও মিলিত মঞ্চ জরুরি। বিজেপির সঙ্গে লড়তে একমাত্র তৃণমূলই পারে, আর কেউ নয়,' দাবি জাগো বাংলায়।
তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ জানিয়েছেন, "বিজেপি বিরধিতার প্রশ্নে কংগ্রেস যে ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ হয়েছে তা প্রমাণিত এবং এটা বার বার দেখা যাচ্ছে। ফলে কংগ্রেসে যারা ছিলেন, ভাবধারা এক, ধর্ম নিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, প্রগতিশিল, তাঁদের মধ্যে যারা পরীক্ষিত, মানুষের কাছে গৃহীত এবং প্রতিষ্ঠিত নেতৃত্ব সেই মুখগুলিকেও সামনে আনতে হবে। কংগ্রেসকেও বুঝতে হবে যে আমরা কংগ্রেস এই বলে যদি তারা জেদ করে বসে থাকেন তাহলে বিজেপির সুবিধা হয়ে যাবে। কারণ তাঁদেরও একাত দায়িত্ব রয়েছে এই লড়াইয়ে।"
আরও পড়ুন: WB Budget: প্রথম মহিলা অর্থমন্ত্রী, আজ বাজেট পেশ করবেন Chandrima Bhattacharya
তিনি আরও বলেন,"গোটা দেশে অন্যান্য দল যেমন রয়েছে, কংগ্রেসেরও কয়েকটি আসনে সরাসরি বিজেপিকে মোকাবিলা করাটা দায়িত্ব। সেই জায়গায়া তারা বার বার ব্যর্থ হয়েছে। তাহলে এমন মুখকে আনতে হবে যারা প্রতিষ্ঠিত। যারা বিজেপিকে হারিয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস নির্দিষ্টভাবে প্রধানমন্ত্রিত্বের লড়াইতে নেই, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বলেছেন। আমাদের উদ্দেশ্য বিজেপিকে হারানো। ফলত ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে বাংলায় যেভাবে নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ, যোগী আদিত্যনাথ সবাই মিলে আসার পরেও যেভাবে হেরে গেল বিজেপি এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সফল হলেন। দেখিয়ে দিলেন কীভাবে বিজেপিকে হারানো যায়। এটা কংগ্রেসকেও বুঝতে হবে। ফলে আমরা একটি গ্রহণযোগ্য বিকল্প মডেল যার নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত নেতৃত্ব যদি সামনে থাকেন যানি বিজেপিকে হারাতে পারেন, বিজেপির চোখে চোখ রেখে মাথা উচু করে হারানো যায় বিজেপিকে, সেটার উপরেই জোর দেওয়া হচ্ছে।"