যে যাই বলুক, মদনের দাবি জেলে কোনও বিশেষ সুবিধাই নাকি মিলছে না!
যে যাই বলুক, থোড়াই কেয়ার! অ্যাটিচিউড এমনই মদন মিত্রের। মানতেই রাজি নন, জেলে তিনি এতটুকু বিশেষ সুবিধা পাচ্ছেন। বরং বিরোধীদের খুল্লমখুল্লা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছেন মন্ত্রী। বলেছেন, পারলে তাঁরা প্রমাণ করে দেখাক। না পারলে নাক খত দিতে হবে।প্রথমবার জেল হেফাজতের নির্দেশের পরই হাসপাতালে পৌছে গিয়েছিলেন মদন মিত্র। সেখানে দিনকয়েক কাটে উডবার্নের এসি ওয়ার্ডে। বহু সাধ্যসাধনার পর জেলে আনা সম্ভব হয় মন্ত্রীকে। তবে নামেই কয়েদ খানা।
কলকাতা: যে যাই বলুক, থোড়াই কেয়ার! অ্যাটিচিউড এমনই মদন মিত্রের। মানতেই রাজি নন, জেলে তিনি এতটুকু বিশেষ সুবিধা পাচ্ছেন। বরং বিরোধীদের খুল্লমখুল্লা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছেন মন্ত্রী। বলেছেন, পারলে তাঁরা প্রমাণ করে দেখাক। না পারলে নাক খত দিতে হবে।প্রথমবার জেল হেফাজতের নির্দেশের পরই হাসপাতালে পৌছে গিয়েছিলেন মদন মিত্র। সেখানে দিনকয়েক কাটে উডবার্নের এসি ওয়ার্ডে। বহু সাধ্যসাধনার পর জেলে আনা সম্ভব হয় মন্ত্রীকে। তবে নামেই কয়েদ খানা।
জেলের খাবার না পসন্দ! দরকার নেই। চলে আসছে বাড়ির খাবার। জেলের জলে অরুচি! নো প্রবলেম। মিনারেল ওয়াটার পেয়ে যাচ্ছেন। অবাধে মোবাইলের ব্যবহারই হোক বা সাজিয়ে তোলা জেল ওয়ার্ডে নতুন বালিশ-কম্বলের ব্যবস্থা। কিংবা তেলমালিশ। মুখ ফুটে বলার আগেই সব হাজির।
এমনকি প্রিজন ভ্যানি পছন্দ নয় বলে পুলিসের বিশেষ গাড়িতে আদালতে গেছেন হাজত বাসে থাকা মন্ত্রী।
বাড়তি সুবিধে নিয়ে ইতিমধ্যে আদালতে অভিযোগ জানিয়েছে সিবিআই।
এত কাণ্ডের পর বিরোধীরা কিছু বলবেন না, তা কি হয়?
এর জবাব দিতে শনিবার এগিয়ে এলেন মন্ত্রী নিজে।
নিন্দুকেরা প্রশ্ন তুলছেন, জেলে যার এত জামাই আদর, বলেকয়ে গিয়ে, সেই আদরের আয়োজন খুঁজে পাবেন তদন্তকারীরা, এও কি সম্ভব?