গুরুপাপে লঘু ধারা!
রাতের শহরে তৃণমূল নেতার বেপরোয়া গাড়ি, পিষে মারল পথচারীকে। এরপরও চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই জামিন পেয়ে গেলেন, কসবার তৃণমূল যুবনেতা কণিষ্ক মজুমদার। তাঁর বিরুদ্ধে যে কটি ধারা দেওয়া হয়, সবকটিই জামিনযোগ্য। এমনকি, দুর্ঘটনায় জখম ওই ভবঘুরে ব্যক্তির যে মৃত্যু হয়েছে, আদালতে তা জানালোই না পুলিস।
![গুরুপাপে লঘু ধারা! গুরুপাপে লঘু ধারা!](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2016/02/12/49577-kanishka2.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: রাতের শহরে তৃণমূল নেতার বেপরোয়া গাড়ি, পিষে মারল পথচারীকে। এরপরও চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই জামিন পেয়ে গেলেন, কসবার তৃণমূল যুবনেতা কণিষ্ক মজুমদার। তাঁর বিরুদ্ধে যে কটি ধারা দেওয়া হয়, সবকটিই জামিনযোগ্য। এমনকি, দুর্ঘটনায় জখম ওই ভবঘুরে ব্যক্তির যে মৃত্যু হয়েছে, আদালতে তা জানালোই না পুলিস।
প্রশ্নের মুখে পুলিস। রেড রোডে হিট অ্যান্ড রান কেসেও শেষ নয়। আবারও বেপরোয়া গাড়ি। প্রাণ গেল নিরীহ পথচারীর।
কসবার তৃণমূল যুবনেতা কণিষ্ক মজুমদার। গ্রেফতার হলেও, ছাড়া পেয়ে গেলেন কয়েক ঘণ্টায়। রাতের শহরে তৃণমূল নেতার বেপরোয়া গাড়ি, পিষে মারল পথচারীকে। এরপরও পাঁচশো টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পেয়ে গেলেন কসবার তৃণমূল যুবনেতা কণিষ্ক মজুমদার। লঘু ধারায় মামলা রুজু করাতেই জামিন পেয়ে গেলেন অভিযুক্ত নেতা। অভিযোগ পুলিসের বিরুদ্ধে। আদালতে জানানোই হল না, গতরাতে দুর্ঘটনায় জখম ওই ব্যক্তির আজ মৃত্যু হয়েছে। কণিষ্ক মজুমদারের বিরুদ্ধে যে পাঁচটি ধারা পুলিস দিয়েছে, তার সবকটিই জামিনযোগ্য। পথচারীর মৃত্যুর পরও, অনিচ্ছাকৃত খুনের ধারা দেয়নি পুলিস। কেন দেওয়া হল না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। অভিযোগ, গতরাতে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছিলেন তিনি। সেইসময়ই এক ভবঘুরেকে পিষে দেয় তাঁর গাড়ি। দুর্ঘটনার পর আশেপাশের মানুষজন ধরে ফেলেন ওই তৃণমূল নেতাকে। নিজেকে বাঁচাতে তৃণমূল নেতার পরিচয় দিয়ে তিনি সেইসময়ও প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ।