মর্গের বাইরে প্রতীক্ষার প্রহর শেষই হচ্ছে না
সূর্যসেন মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড, মৃত্যু। তারপর কেটে গেছে চার দিন। মর্গের বাইরে প্রতীক্ষার প্রহর শেষই হচ্ছে না তাহেরপুরের পোদ্দার পরিবারের। বাবার মৃতদেহ মিললেও পরিচয়জটে এখনও মর্গেই আটকে ছেলে রতন পোদ্দারের মৃতদেহ।
সূর্যসেন মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড, মৃত্যু। তারপর কেটে গেছে চার দিন। মর্গের বাইরে প্রতীক্ষার প্রহর শেষই হচ্ছে না তাহেরপুরের পোদ্দার পরিবারের। বাবার মৃতদেহ মিললেও পরিচয়জটে এখনও মর্গেই আটকে ছেলে রতন পোদ্দারের মৃতদেহ।
বুধবার টিভিতে দেখেছিলেন সূর্যসেন মার্কেটের জ্বলন্ত ছবি। এই মার্কেটই ছিল নদিয়ার তাহেরপুরের পোদ্দার পরিবারের রুজি রোজগারের কেন্দ্র। এখানেই আলু পিঁয়াজের ব্যবসা করতেন রাধাগোবিন্দ পোদ্দার ও তাঁর ছেলে। তড়িঘড়ি তাহেরপুর থেকে শিয়ালদায় যখন পৌঁছলেন পরিবারের সদস্যরা, ততক্ষণে নিথর হয়ে গেছে রাধাগোবিন্দ ও রতন পোদ্দারের দেহ। তারপর থেকে মেডিক্যাল কলেজের মর্গই ঠিকানা পোদ্দার পরিবারের। বহু কষ্টে রাধাগোবিন্দবাবুর মৃতদেহ হাতে পেলেও ঘটনার চারদিন পরও মেলেনি রতন পোদ্দারের দেহ। সোমবার লালবাজারে দেখা করতে বলা হয়েছে পোদ্দার পরিবারের সদস্যদের।
অন্যদিকে পুড়ে যাওয়া সূর্যসেন মার্কেট ঘুরে দেখেন তৃণমূল সাংসদ সোমেন মিত্র। এদিন বেলা বারোটা নাগাদ বাজারে পৌঁছন তিনি। কথা বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে। কলকাতার বিভিন্ন মার্কেটের অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা নিয়েও এদিন সংশয় প্রকাশ করেন তৃণমূল সাংসদ।