উপনির্বাচনের দাবিতে ফের সরব তৃণমূল, এবার CEO-র দ্বারস্থ শাসক দল
উপনির্বাচনের দাবিতে আগেই কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে তৃণমূলের সংসদীয় দল।
নিজস্ব প্রতিবেদন: বিধানসভার উপনির্বাচনের দাবিতে শুক্রবার ফের নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হতে চলেছে তৃণমূল। সূত্রের খবর, এদিন উপনির্বেচনের দাবিতে CEO-র কাছে যাবে তৃণমূল নেতৃত্ব। যথা সময়ে নির্বাচনের দাবি জানাবেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং সুব্রত বক্সিরা।
উপনির্বাচনের দাবিতে আগেই কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে তৃণমূলের সংসদীয় দল। তৃণমূলের তরফে দাবি করা হয় যে, উপনির্বাচনের জন্য সাতদিন প্রচারের সময় দিলেই চলবে। করোনা পরিস্থিতিতেও যাতে কোনও ব্যাঘাত না ঘটে, সেই বিষয়টিও দেখা হবে। কেন সাত বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের দাবিতে এতটা তৎপর শাসকদল? তৃণমূলের অভিযোগ, সাত বিধানসভা কেন্দ্রে নির্বাচন না করিয়ে রাজনৈতিক ভাবে তাঁদের অসুবিধার মধ্যে ফেলতে পারে বিজেপি। সেই পরিকল্পনা ভেস্তে দিতেই তৃণমূলের এই তৎপরতা।
আরও পড়ুন: Kolkata Police-এর জালে আরও এক Fake IPS, প্রতারণার অভিযোগ গ্রেফতার
আরও পড়ুন: CPM: পার্টির নোট-বক্তব্যে আলাদা কথা, 'বিজেমূল' নিয়ে দিশাহীন আলিমুদ্দিন?
যে সাতটি বিধানসভায় উপনির্বাচন করানোর জন্য তৎপর তৃণমূল, তার মধ্যে ভবানীপুর অন্যতম। যেখানে সম্ভবত তৃণমূলের প্রার্থী খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়াও দিনহাটা ও শান্তিপুর কেন্দ্রের বিধায়কের পদ থেকে ইতিমধ্যে ইস্তফা দিয়েছেন সাংসদ নিশীথ প্রামাণিক ও জগন্নাথ সরকার। সেই কারণেই সেখানেও উপনির্বাচন হবে। এছাড়া, ফলাফল ঘোষণার আগেই করোনা সংক্রমণে প্রয়াত হন খড়দহের বিজয়ী তৃণমূল প্রার্থী কাজল সিংহ। প্রয়াত হয়েছেন গোসাবার বিধায়ক জয়ন্ত নস্কর। এছাড়া ভোটের সময় করোনা সংক্রমনে প্রার্থীদের মৃত্যুর কারণে নির্দিষ্ট সময় ভোট করা যায়নি মুর্শিদাবাদ জেলার জঙ্গিপুর ও সামশেরগঞ্জে