বাগদেবীর বন্দনায় বাঙালির ভ্যালেন্টাইনস ডে
একে সরস্বতী পুজো। তার সঙ্গে বইমেলা। প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে বেরিয়ে পড়ার জন্য একেবারে আদর্শ যুগলবন্দি। আজ হলও তাই। পুজোমণ্ডপ থেকে মিলনমেলা, সর্বত্র বিছিয়ে রইল টুকরো প্রেমের কদমফুল।
একে সরস্বতী পুজো। তার সঙ্গে বইমেলা। প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে বেরিয়ে পড়ার জন্য একেবারে আদর্শ যুগলবন্দি। আজ হলও তাই। পুজোমণ্ডপ থেকে মিলনমেলা, সর্বত্র বিছিয়ে রইল টুকরো প্রেমের কদমফুল।
অন্যদিন দেখা করতে গেলে, বাড়ির লোকের হাজারো প্রশ্ন। কোথায় চললি? কেন চললি? কটার মধ্যে ফিরবি? এমন আরও কত কী! কিন্তু সরস্বতী পুজোর দিনটা একেবারেই আলাদা। অঞ্জলির নাম করে সকাল সকাল বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়া। তারপর বইমেলা তো আছেই। ফলে প্রিয়জনকে নিয়ে সময় কাটানোর জন্য এক্কেবারে আদর্শ যুগলবন্দি।
মোবাইলে কেউ জানতেও চাইবে না, আসতে দেরি হচ্ছে কেন। এমনকি যে মেয়ের বাবা কমল মিত্রের মতো রাশভারি, তিনিও এদিন নারী স্বাধীনতায় কল্পতরু। বিদ্যের দেবী যে অবাধ স্বাধীনতার দেবীও, এনিয়ে বোধহয় আর সংশয় থাকার কথা নয়।
দুপুরের প্রসাদ পেটে পড়ার পর সরস্বতী পুজোর আমেজ অনেকটাই থিতিয়ে যায়। কিন্তু মন যে তখনও প্রিয়জনের সঙ্গে আরও একটু সময় চায়। অতএব ডেস্টিনেশন বইমেলা। আরও কয়েক ঘণ্টার নিশ্চিন্তি।
প্রেমের উষ্ণতায় শনিবারের মিলনমেলা হয়ে উঠল সরস্বতী পুজোর আয়না। বইমেলার সেই আয়নায় শুধুই ভালবাসার প্রতিচ্ছবি।