পরীক্ষা ভূতের ভয়? তাড়াবে হর্লিক্সের ফিয়ারলেস সং
বেশিরভাগ সময়েই শিশুরা মনে করার চেষ্টা করে, যে তারা জীবনে কী শিখেছে। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তার প্রাসঙ্গিকতা বুঝতে ব্যর্থ হয় তারা। প্রথাগত শিক্ষা একজন ছাত্রের আত্মবিশ্বাসকে প্রভাবিত করে থাকে- অপ্রয়োজনীয় বোঝা সামনে এসে যায়। যার ফলে বাবা-মা এবং পড়াশোনার চাপে ক্রমেই উদ্বেগ আর উত্কণ্ঠা বাড়তে তাদের বাড়তে থাকে।

# কী ভাবে এই হরলিকস-এর ভিডিও পরীক্ষায় সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে সাহায্য করতে পারে?
আমরা কখন সবচেয়ে বেশি শিখতে পারি? সাধারণত আমাদের সেরা সময় হল যখন আমরা আনন্দের মধ্যে দিয়ে সময় কাটাই। উদারহণ হিসেবে বলতে পারি, স্কুলের বাচ্চাদের শুরুর দিন গুলোর কথাই ভাবুন না। স্কুলে প্রথম যে কবিতাটি তারা শেখে সেটা যখনই সুযোগ পায় তারা আনন্দে লাফিয়ে ওঠে তা বলতে শুরু করে। আর যেটা তারা বুঝতে পারে না সে নিয়ে শতবার তারা প্রশ্ন করে। এই কৌতূহল ক্রমশ কমতে থাকে যত তারা উঁচু ক্লাসে উঠতে শুরু করে। আনন্দে শেখার আগ্রহ সরে যায়। ক্রমেই প্রথাগত শিক্ষাপদ্ধতি তাদের জেঁকে ধরে।
বেশিরভাগ সময়েই শিশুরা মনে করার চেষ্টা করে, যে তারা জীবনে কী শিখেছে। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তার প্রাসঙ্গিকতা বুঝতে ব্যর্থ হয় তারা। প্রথাগত শিক্ষা একজন ছাত্রের আত্মবিশ্বাসকে প্রভাবিত করে থাকে- অপ্রয়োজনীয় বোঝা সামনে এসে যায়। যার ফলে বাবা-মা এবং পড়াশোনার চাপে ক্রমেই উদ্বেগ আর উত্কণ্ঠা বাড়তে তাদের বাড়তে থাকে।
# এর কোনও ভালো সমাধান আছে?
গবেষণা বলছে, মজা করা থামিয়ে দিলেই শেখাও থেমে যায়। ২০০৭ সালে Psychology Today তে প্রকাশিত একটি গবেষণা বলছে, "যখন ক্লাসরুমে বেশ মজাতেই কাটানো যায় তখন মস্তিষ্ক থেকে ডোপামাইন বের হয়। এই ডোপামাইন হল একটি নিউরোট্রান্সমিটার, যা মেমরি সেন্টারকে উদ্দীপিত করে তোলে। ফলে এসিটাইলকোলাইনম বের করে দেয় যা মনোযোগী হতে বিশেষ সাহায্য করে।" এখান থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট যে শিক্ষার ক্ষেত্র যদি মজার হয় তবে শিশু সেরাটা পেতে পারে। এবং যা সহজেই করা যাবে।
# ইতিবাচক দিক - ব্র্যান্ডের কাজ
শেখার নতুন উপায় কিংবা শিক্ষাপদ্ধতি নিয়ে যখন আমরা ভালো আলোচনা করে থাকি, সেটা মিডিয়া হোক কিংবা কর্পোরেট। দেশের বিভিন্ন স্কুলে এখন মজা করে শেখার পদ্ধতিতে জোর দিচ্ছে। অনলাইন এডুকেশন অ্যাপ গুলি সব শিক্ষাপদ্ধতির ধারায় বদল আনছে। এমনকী বিভিন্ন ব্র্যান্ডও কিন্তু এ বিষয়ে পিছিয়ে নেই। তারাও দেশে শিক্ষাব্যবস্থার ধারা পরিববর্তনের এই চ্যালেঞ্জটা নিচ্ছে।
উদাহরণ হিসেবে সামনে আসছে হরলিকসের 'ফিয়ারলেস সং' বেশ বিপ্লবী ভাবনা আনতে পারে। এই অভিযানের মধ্যে দিয়ে হরলিকস চাইছে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে থেকে পরীক্ষার ভীতি দূর করতে। ইতিমধ্যেই ব্র্যান্ডটি কলকাতার গায়ক রূপম ইসলামের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে একটি আনন্দের ভিডিও তৈরি করতে যেখানে দেখানো হবে কেমিস্ট্রির পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয় কত মজা করে শেখা যায়। এ প্রসঙ্গে রূপম ইসলাম বলেন, " কেমিস্ট্রিতে আর কোনও মিস্ট্রি থাকবে না যদি আপনি একে সহজ করে নেন।" সম্প্রতি হরলিকস 'ফিয়ারলেস সং' প্রচার অভিযান শুরু করেছে। কেমিস্ট্রির মতো কঠিন বিষয়ও কত সহজে বোধা যায় সেটাই এই অভিযাবে প্রচায় করেছে বাচ্চাদের জনপ্রিয় এই পানীয়ের ব্র্যান্ডটি।
# সামনে ভালো সময় আসছে...
নতুন পদ্ধতি প্রয়োগে প্রথাগত শিক্ষায় বদল আসছে। কেন্দ্রীয় সরকারও শিশুদের স্কুল ব্যাগের ওজন কমানোর নির্দেশিকা জারি করেছে। এমনকী বোর্ডের পরীক্ষার জন্য সিলেবাস কমানোর প্রস্তাবনাও রয়েছে।
পড়ুয়াদের ওপর থেকে পরীক্ষার চাপ কমাতে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা সদা উদ্যোগী। অত্যধিক জাঙ্ক ফুড খাওয়ার প্রবণতা এবং লাইফস্টাইল প্রভাবিত করে। শিশুদের বিকাশের জন্য প্রয়োজন স্বাস্থকর খাবার। হরলিকস-এর মতো পুষ্টিকর পানীয় শিশুদের খাদ্যের পুষ্টিগত অভাব পূরণ করতে একটি বড় ভূমিকা পালন করে।
হরলিকস-এ জৈব পুষ্টি থাকে। যা উল্লেখযোগ্যভাবে ছাত্রদের মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে। বিশেষ করে পরীক্ষার দিলগুলিতে। প্রতিদিন এক গ্লাস করে হরলিকস, সঙ্গে ফান-বেসড শিক্ষাপদ্ধতি, সঠিক ডায়েট এবং রোজকার খেলাধূলা- একজন পড়ুয়াকে অনেক বেশি মনোযোগী করে তোলে। যা জীবনের যো কোনও পরীক্ষাতেই উত্তীর্ন হতে সাহায্য করে।
CHIN/CHHORK/0200/18