গঙ্গার ডাকে সাড়া দিয়েছে সংবাদমাধ্যম, আপনিও যোগ দিন জি মিডিয়ার আন্দোলনে
দিল্লিতে রাজনৈতিক পালাবদলের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক ক্ষেত্রেও পরির্তনের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। এটা গণতন্ত্রের পক্ষে যথেষ্ঠ ইতিবাচক। এই পরিস্থিতিতে সাংবাদমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। দেশের সবথেকে বড় নিউজ নেটওয়ার্ক হিসেবে জি মিডিয়া দীর্ঘদিনধরেই এই লক্ষ্যে কাজ করে এসেছে। আর্থিক দুর্নীতি থেকে একাধিক কেলেঙ্কারি। দেশের মানুষের কথা মাথায় রেখে জি মিডিয়া কখনও খবরের সঙ্গে কোনও আপস করেনি। আর নির্ভরযোগ্য সংবাদমাধ্যম হিসেবে নিজের দায়িত্ব পালন করে গিয়েছে।
দিল্লিতে রাজনৈতিক পালাবদলের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক ক্ষেত্রেও পরির্তনের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। এটা গণতন্ত্রের পক্ষে যথেষ্ঠ ইতিবাচক। এই পরিস্থিতিতে সাংবাদমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। দেশের সবথেকে বড় নিউজ নেটওয়ার্ক হিসেবে জি মিডিয়া দীর্ঘদিনধরেই এই লক্ষ্যে কাজ করে এসেছে। আর্থিক দুর্নীতি থেকে একাধিক কেলেঙ্কারি। দেশের মানুষের কথা মাথায় রেখে জি মিডিয়া কখনও খবরের সঙ্গে কোনও আপস করেনি। আর নির্ভরযোগ্য সংবাদমাধ্যম হিসেবে নিজের দায়িত্ব পালন করে গিয়েছে।
গঙ্গা পরিষ্কার করা, দেশের একাধিক দুর্নীতির, সামাজিক সংস্কার বা পরিবারতন্ত্রের রাজনীতি। জি মিডিয়া এইসব কিছুকে মাথায় রেখে নিজের দায়িত্ব পালন করে গিয়েছে। দেশের মানুষ একসময় মনে করতে শুরু করেছিলেন যে তাদের সমস্যার তেমন কোনও সমাধান নেই, আর তাঁদের সেই অবস্থাতেই বাঁচতে হবে। এই পরিস্থিতিতে ফের এগিয়ে আসে দেশের সংবাদমাধ্যম। প্রতিটি দুর্নীতির সব খবর দেশের সামনে তুলে ধরে। অসহায় মানুষের সঙ্গে সমস্বরে কথা বলে। সম্ভবত এই কারণেই দেশে একটা বড়সড় পরিবর্তন হয়েছে। এটা বলা যেতেই পারে যে দেশের মানুষের রায়ে যে পরিবর্তন এসেছে, তাতে সংবাদমাধ্যমেরও ভূমিকা রয়েছে।
দেশে তিন দশক পর একক সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে একদলীয় শাসন হতে চলেছে। আর এতে সংবাদমাধ্যমেরও ভূমিকা রয়েছে। দেশবাসীর রায়ে পরিবর্তন আসলেও, সংবাদমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। দেশের মানুষের মনের কথা বুঝতে পেরেছে মিডিয়া। একই সঙ্গে জনকল্যাণমুখী কাজগুলিকে সবার সামনে তুলে ধরা হয়েছে। এবারের লোকসভা ভোটের প্রচারে হরিয়ানার কুরুক্ষেত্রে নির্বাচনী প্রচারে নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন এসেল গ্রুপের চেয়ারম্যান সুভাষ চন্দ্র। এই প্রচার সমাবেশেই বলা হয়েছিল পরিবর্তনের সময় চলে এসেছে।
গত পাঁচ বছরে ইউপিএ সরকার যতবার জনকল্যাণমুখী কাজগুলিকে পিছনের সারিতে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করেছে, ততবারই তা মানুষের সামনে তুলে ধরেছে জি মিডিয়া। এর জেরে অনেকক্ষেত্রেই শাসকদল বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চোখরাঙানির মুখে পড়তে হয়েছে। কিন্তু, জি মিডিয়া এসবের পরোয়া করেনি। এবং সরকারের বিভিন্ন দুর্নীতি সামনে তুলে ধরতে শুরু করে। আর এর জেরেই গত পাঁচ বছরে মানুষের সামনে উঠে এসেছে দুর্নীতির প্রকৃত চেহারাটা। নীতি পঙ্গুত্ব ও অপশাসনের জেরে প্রতিটি সত্য সামনে চলে আসে। স্বাধীনতার পরে বা স্বাধীনতার আগে। সংবাদমাধ্যম লাগাততার নিজের কাজ করে গিয়েছে। ১৯৭৭ পরেও একাধিক চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড়িয়ে মিডিয়া নিজের কাজ করে গিয়েছে। জেসিকা লাল হত্যাকাণ্ড, নীতীশ কাটারা মামলা বা দিল্লিগণধর্ষণ কাণ্ড--এই সবক্ষেত্রেই মিডিয়া যেভাবে নিজের দায়িত্ব পালন করেছে, তা গোটা দেশ দেখেছে।
প্রিয়দর্শিনী মাট্টু, রিজওয়ানুর কাণ্ড, শিবানী ভাটনাগর, রুচিরা গিরহোত্রা, সুকনা জমি কেলেঙ্কারি, আদর্শ আবাসন কেলেঙ্কারি আইপিএলে দুর্নীতি-- এইসবই সামনে এসেছে সংবাদমাধ্যমের কারণেই। এই সব ক্ষেত্রেই মানুষের কথা তুলে ধরেছে মিডিয়া। আর অনেকক্ষেত্রেই জনমত গঠনে বিশেষ ভূমিকা নিয়েছে। গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে নিজের দায়িত্ব পালন করেছে সংবাদমাধ্যম। আর জি মিডিয়া এই লক্ষ্যে সবথেকে সামনের সারিতে রয়েছে।
গঙ্গাকে বাঁচাতে উদ্যোগী হয়েছে ভারতের সবথেকে বড় নিউজ নেটওয়ার্ক জি মিডিয়া। এই উদ্যোগের নাম গঙ্গাজল- মাই প্রাইড। গঙ্গোত্রী থেকে গঙ্গাসাগর পর্যন্ত গঙ্গার প্রতি বিন্দু জলকে বাঁচাতে শুরু হয়েছে এই আন্দোলন। আপনিও যদি এই উদ্যোগে সামিল হতে চান তাহলে 09540285000 এই নম্বরে মিস কল দিন এবং আপনার মতামত জানাতে gangajal@zeenetwork,com এ মেল করুন। এবং গঙ্গার সঙ্গে নিজের সেভ করুন।