কাল অন্তর্বর্তি সাধারণ বাজেট, আশার প্রহর গুনছে মধ্যবিত্ত
আগামিকাল বাজেট। গত এক বছরের আকাশ ছুঁয়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। মাসের মধ্যেই পকেটে টান পড়া এখন অভ্যেস হয়ে গিয়েছে মধ্যবিত্তের। এই পরিস্থিতিতে মধ্যবিত্ত চাইছে এমন বাজেট হোক যাতে জিনিসের দাম কমে।
আগামিকাল বাজেট। গত এক বছরের আকাশ ছুঁয়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। মাসের মধ্যেই পকেটে টান পড়া এখন অভ্যেস হয়ে গিয়েছে মধ্যবিত্তের। এই পরিস্থিতিতে মধ্যবিত্ত চাইছে এমন বাজেট হোক যাতে জিনিসের দাম কমে।
শবরী দাস। পেশায় স্কুল শিক্ষিকা। পরিবারের সদস্য সংখ্যা চার। স্বামী ব্যবসায়ী। মাসিক আয় ৩৫ হাজার টাকা। আগে মাসের শেষ হাতে থাকত ১০ হাজার টাকা। এখন তা কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার টাকা। কোনও কোনও মাসে তাও হয়ে ওঠে না। বাড়তি চাপ সার্ভিস ট্যাক্স।
একই অবস্থা অবসরপ্রাপ্ত আইনজীবী স্বপ্না ঘোষের বা চিকিত্সক তীর্থঙ্কর গুহ ঠাকুরতার। সরকারের কাছে তাঁদের একটাই দাবি কমুক নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। শেক্সপিয়র সরণীর ব্যবসায়ী পরিবারের সদস্য সুধা-নরেশ শ্রীবাস্তবরাও রোজের মূল্যবৃদ্ধিতে হতাশ। তবে এদের সকলের থেকে খারাপ অবস্থা মিষ্টি ব্যবসায়ী বিজু সরের। মূল্যবৃদ্ধির ঠেলায় কোনও কোনও মাসে ধার করতে হচ্ছে তাঁকে।