Predator Drone: আমেরিকা ভারতকে দিচ্ছে ভয়ংকর এই ঘাতক ড্রোন! এবার খুব সহজেই টার্গেটে শক্র?
Predator Drone: মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতরের সংস্থা জেনারেল অটোমেটিকস এই MQ-9B SeaGuardian ড্রোনটি তৈরি করে। টানা ৩০ ঘণ্টা এটি উড়তে পারে। বহন ক্ষমতা সর্বোচ্চ ১৭৪৬ কেজি। ঘণ্টায় ২৩০ কিলোমিটার গতিতে উড়ে পারে এই ড্রোনটি
![Predator Drone: আমেরিকা ভারতকে দিচ্ছে ভয়ংকর এই ঘাতক ড্রোন! এবার খুব সহজেই টার্গেটে শক্র? Predator Drone: আমেরিকা ভারতকে দিচ্ছে ভয়ংকর এই ঘাতক ড্রোন! এবার খুব সহজেই টার্গেটে শক্র?](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2023/06/15/425429-2.png)
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: তালিবান নেতা মোল্লা ওমর কিংবা বায়তুল্লা মেসুদকে হত্যা করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে ড্রোন ব্যবহার করেছিল এবার সেই ড্রোনই আসতে পারে ভারতের হাতে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেই ঘাতক প্রিডেটর ড্রোন কেনার ব্যাপারে আজ সিদ্ধান্ত নিতে পারে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। ওই ড্রোন কেনার বিষয়টি এতদিন আটকে ছিল কেন্দ্রের মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পের দিকে তাকিয়ে। আগামী ২২ জুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার আগেই প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এনিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে। এমনটাই সংবাদমাধ্যমের খবর।
আরও পড়ুন-তৃণমূলের বিপদ! পঞ্চায়েতে কাকে সমর্থন, ঘোষণা আদিবাসী কুড়মি সমাজের
সংবাদসংস্থা রয়টার্সের খবর অনুযায়ী নরেন্দ্র মোদীর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের আগে ওই ড্রোন কেনার ব্যাপারের ভারতের সিদ্ধান্ত বিবেচনা করার আবেদন করেছে। প্রাথমিকভাবে পরিকল্পনা রয়েছে ৩০টি ড্রোন কেনা হবে। সেই ড্রোন দেওয়া হবে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বায়ুসেনাকে। সীমান্তে নজরদারির কাজে আপাতত তা ব্যবহার করা হবে। প্রায় ৫০ হাজার ফুট উচ্চতায় ওড়ার ক্ষমতার পাশাপাশি মিসাইল দিয়েও আঘাত হানতে পারে এই ড্রোন।
মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতরের সংস্থা জেনারেল অটোমেটিকস এই MQ-9B SeaGuardian ড্রোনটি তৈরি করে। টানা ৩০ ঘণ্টা এটি উড়তে পারে। বহন ক্ষমতা সর্বোচ্চ ১৭৪৬ কেজি। ঘণ্টায় ২৩০ কিলোমিটার গতিতে উড়ে পারে এই ড্রোনটি। গতকালই মার্কিন প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের সঙ্গে বৈঠক করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল। তার পরেই আজ এনিয়ে বৈঠকে বসছে প্রতিরক্ষা দফতর।
কী কাজ করতে পারে MQ-9B SeaGuardian
বিপর্যয় মোকাবিলায় সাহায্য করতে পারে।
তল্লাশি ও উদ্ধার কাজে সাহায্য করতে পারে।
যুদ্ধে কাজে লাগানো যায়।
সাবমেরিন বিরোধী লড়াইয়ে অংশ নিতে পারে।
দূরপাল্লার হামলায় ব্যবহার করা যায়।
কোভার্ট অপারেশনে ব্যবহার করা যায়।
ওই ড্রোন কিনতে খরচ হতে পারে ২-৩ বিলিয়ন ডলার। ভারত চাইছে এটির যন্ত্রাংশ দেশেই তৈরি করতে। এনিয়েও আজ বৈঠকে কথা হতে পারে।