"কংগ্রেস বিধায়ক চুরি করেছিল, এবার শিক্ষা দেব," গেহলটের বিরুদ্ধে রণমূর্তি মায়াবতী
রাজস্থানে একটা সরু সুতোয় ঝুলছে গেহলট সরকার। রাজস্থানে সরকার গড়ার ম্যাজিক নাম্বার ১০০। গেহলটের নম্বরটা ১০১। অর্থাত্ মাত্র একটি ধাপে এগিয়ে তিনি।
নিজস্ব প্রতিবেদন : একদিকে অশোক গেহলট আর সচিন পাইলট বিরোধ নিয়ে জলঘোলা রাজস্থান কংগ্রেসে। এবার সেই ঘোলা জলেই 'মাছ' চুরি, থুরি বিধায়ক চুরির অভিযোগ তুললেন বসপা নেত্রী মায়াবতী।
না না হেঁয়ালি নয়, এমনই অভিযোগ তুললে মায়াবতী। এদিন তিনি বলেন, "গত বছর আমার ৬ জন বিধায়ক চুরি করেছিলেন অশোক গেহলট। কিনে নিয়েছিলেন তাঁদের। আমি অশোক গেহলটকে উচিত্ শিক্ষা দেব। প্রয়োজনে সুপ্রিম কোর্টে যাব।"
শুরু থেকে টিম পাইলটের বিধায়কদের বিজেপি কিনেছে বলে অভিযোগ হানছে টিম গেহলট। অন্যদিকে সেই গেহলটের বিরুদ্ধে আগে বসপার বিধায়ক কিনে শক্তি বৃদ্ধির অভিযোগ তুললেন মায়াবতী।
রাজস্থানে একটা সরু সুতোয় ঝুলছে গেহলট সরকার। রাজস্থানে সরকার গড়ার ম্যাজিক নাম্বার ১০০। গেহলটের নম্বরটা ১০১। অর্থাত্ মাত্র একটি ধাপে এগিয়ে তিনি। মায়াবতীর অভিযোগ তাঁর ৬ জন বিধায়ককে কেনার ফলেই কোনওমতে সেই স্থানে পৌঁছেছে কংগ্রেস। আর এখন সচিনসহ ১৯ জনের বিদ্রোহ যে তাঁর রাতের ঘুম কাড়ার জন্য যথেষ্ট তা বলাই বাহুল্য।
তবে, মায়াবতীর অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে টিম গেহলট। তাঁদের প্রশ্ন, এমনটাই হয়ে থাকলে তখনই সুপ্রিম কোর্টে যাননি কেন মায়াবতী? এক বছর পর এমন পরিস্থিতিতে কেন মুখ খুলছেন তিনি?
তার প্রতিক্রিয়ায় মায়াবতী বলেন, "আমি চাইলেই যেতে পারতাম। উচিত্ শিক্ষা দিতে পারতাম। কিন্তু সঠিক সময়ের অপেক্ষা করছিলাম। এখন তা এসেছে।"