Primary TET: সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্নে মুখে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ
জবাব দেওয়ার জন্য সময় চাইলেন সময় চাইলেন পর্ষদের আইনজীবী জয়দীপ গুপ্ত। আগামী মঙ্গলবার মামলার পরবর্তী শুনানি।
![Primary TET: সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্নে মুখে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ Primary TET: সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্নে মুখে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2023/05/11/420213-courtssss.png)
জ্যোর্তিময় কর্মকার: '২৭০ জন টেট পাস করেননি, তাও চাকরির সুপারিশ কেন'? সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। জবাব দেওয়ার জন্য সময় চাইলেন সময় চাইলেন পর্ষদের আইনজীবী জয়দীপ গুপ্ত। আগামী মঙ্গলবার মামলার পরবর্তী শুনানি।
৯ বছর পার। ২০১৪ সালের টেটে একটি প্রশ্ন ভুল ছিল। কিন্তু বাড়তি নম্বর দিয়ে প্রাথমিক শিক্ষক পদে নিয়োগ করা হয় শুধুমাত্র ২৭০ জনকে! কেন? মামলা চলছে সু্প্রিম কোর্টে।
এদিন মামলার শুনানি হয় বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু ও বিচারপতি সুধাংশু ধুলিয়ার ডিভিশন বেঞ্চে। শুনানিতে সিবিআই তদন্তের স্ট্যাটাস রিপোর্ট তুলে ধরেন মামলাকারীর আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তাঁর অভিযোগ, রাজ্যে প্রাথমিক শিক্ষক পদে নিয়ম মেনে নিয়োগ হয়নি। বরং বিভিন্ন জায়গায় ১০ লক্ষ টাকায় চাকরি বিক্রি করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে পর্ষদ
-----
'মামলা চলার সময়ে ওএমআর শিট নষ্ট করলেন কেন'?
'২৭০ জন টেট পাস করেননি, তাও চাকরির সুপারিশ কেন'?
'কীসের ভিত্তিতে ২৭০ জনকে এসএমএস পাঠিয়েছিল পর্ষদ'?
'৪২ হাজার শূন্য়পদের মধ্যে ২ হাজার পদ ফাঁকা কেন'?
'২ হাজার পদ বাদ রাখার কারণ কী'?
এর আগে, বুধবারও মামলার শুনানিতে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল পর্ষদ। সু্প্রিম কোর্টে জানতে চেয়েছিল, '২০১৪-এর প্রাথমিকের টেটে উর্দু মাধ্যমের দুই পরীক্ষার্থী কীভাবে বাংলায় অতিরিক্ত নম্বর পেলেন এবং তার পরে বাংলা স্কুলে শিক্ষকের চাকরি পেলেন'? জবাবে ভুল স্বীকার করে নিয়েছিলেন পর্ষদের আইনজীবী। বলেছিলেন, '২৭০ জন চাকরিপ্রাপকের মধ্যে যদি দু'জনকে ভুল করে নিয়োগ করা হয়ে থাকে, তাহলে তাঁদের বাদ দেওয়া হোক। এরপর তদন্ত চলছে। সত্য প্রকাশ পাবে'।