বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির নয়া নীতি প্রণয়নে প্রস্তুত কেন্দ্রীয় সরকার
পরিবেশ বাঁচাতে গাড়ি নীতিতে বড়সর পরিবর্তন আনতে চলেছে ভারত সরকার। দূষণ থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশকে বাঁচাতে তৎপর মোদী ক্যাবিনেট, তাই তড়িঘড়ি পুরাতন নীতি বদলে উদ্যোগী হয়েছে সরকার। এবছরের শেষের দিকেই হয়ত চালু হবে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির নয়া নীতি, ইঙ্গিত তেমনই। কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহন মন্ত্রী নীতিন গড়করি জানিয়েছেন, "আগামী ডিসেম্বরই বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির নয়া নীতি প্রণয়নে তৈরি ভারত সরকার"। প্রাথমিক পর্যালোচনা শেষ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় জমা করা হয়েছে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির নয়া নীতির খসড়াও। এখন অপেক্ষা কেবল অনুমোদনের।

ওয়েব ডেস্ক: পরিবেশ বাঁচাতে গাড়ি নীতিতে বড়সর পরিবর্তন আনতে চলেছে ভারত সরকার। দূষণ থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশকে বাঁচাতে তৎপর মোদী ক্যাবিনেট, তাই তড়িঘড়ি পুরাতন নীতি বদলে উদ্যোগী হয়েছে সরকার। এবছরের শেষের দিকেই হয়ত চালু হবে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির নয়া নীতি, ইঙ্গিত তেমনই। কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহন মন্ত্রী নীতিন গড়করি জানিয়েছেন, "আগামী ডিসেম্বরই বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির নয়া নীতি প্রণয়নে তৈরি ভারত সরকার"। প্রাথমিক পর্যালোচনা শেষ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় জমা করা হয়েছে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির নয়া নীতির খসড়াও। এখন অপেক্ষা কেবল অনুমোদনের।
ভারতে পরিবেশ বান্ধব বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির নয়া নীতির প্রস্তাব অনেক আগেই করেছিলেন কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহন মন্ত্রী নীতিন গড়করি। আর সেই মতই শুরু হয়েছে কর্মযজ্ঞও। একদিকে মন্ত্রীসভার সঙ্গে আলোচনা, অন্যদিকে বড় বড় মোটর গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলোর সঙ্গে এই বিষয়ে একাধিক বৈঠকের মাধ্যমে তাদের উৎসাহ প্রদান, এখনও পর্যন্ত সবুজ সংকেত মিলেছে দুপক্ষ থেকেই। পরিকল্পনা অনুযায়ী নীতিন গড়করির উদ্যোগে আগামী ২৬ মে নাগপুরে লঞ্চ করা হবে ২০০টি বিদ্যুৎ চালিত ট্যাক্সি। সড়ক পরিষেবায় নামানো হবে একটি বিদ্যুৎ চালিত বাসও। পরবর্তীতে ভারতের অন্যান্য শহরেও বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির প্রচলন শুরু করা হবে, ভাবনা চিন্তা শুরু করেছে সরকার।
সরকারের দাবি, এই নীতি প্রণয়ন হলে যে কেবল পরিবেশ রক্ষা হবে তাই নয়, ব্যবহার কমবে পেট্রোল এবং ডিজেলেরও, এতে আখেড়ে লাভ হবে আম জনতারই।