সাবধান!! আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেও এমনটা হতে পারে
একথায় তাঁরা গরিব। পেটের ভাত জোগাড় কী করে হবে, সেই চিন্তাতেই দিন কাটে। এমনই দুই ব্যক্তিকেই বার বার ডেকে পাঠায় আয়কর দফতর। বার বার গিয়ে হাজিরা দেন তাঁরা। কারণটা কী জানেন?
ওয়েব ডেস্ক : একথায় তাঁরা গরিব। পেটের ভাত জোগাড় কী করে হবে, সেই চিন্তাতেই দিন কাটে। এমনই দুই ব্যক্তিকেই বার বার ডেকে পাঠায় আয়কর দফতর। বার বার গিয়ে হাজিরা দেন তাঁরা। কারণটা কী জানেন?
মধ্যপ্রদেশের এক প্রতন্ত গ্রামের বাসিন্দা এই দুই ব্যক্তি। তাঁরা জানতেনও না যে, কেউ একজন তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে কোটি টাকা ফেলেছেন। কিন্তু আয়কর দফতর যখন তাঁদের বার বার তলব করে ট্যাক্স ফাইল করতে বলে, তখনই গোটা ঘটনাটি সামনে আসে।
পেশায় রজনীশ কুমার তিওয়ারি ইলেক্ট্রিক মিস্ত্রি। আর উমাদূত হালকার একটি প্রাইভেট ক্লিনিকের কর্মী। দুজনেই BPL কার্ডের আওতায়। এদিকে তিওয়ারির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রয়েছে ১৬.৯৩ কোটি টাকা ও হালকারের অ্যাকাউন্টে আছে ২.২৬ কোটি টাকা। ব্যাঙ্কের নথিতে তাঁদের নাম 'কোম্পানির ডিরেক্টর' হিসেবে! অথচ ঠিকানা ও ছবি তাঁদেরই।