Who Is Pak Spinner Sajid Khan: পেসার সুলভ আগ্রাসী স্পিনার, ইংরেজদের কালঘাম ছোটাচ্ছেন, পেট চালাতে বেচতে হত তাঁকে...

Who Is Sajid Khan: চর্চায় পাক স্পিনার সাজিদ খান, আজ যিনি ক্রিকেট খেলে সুনাম অর্জন করছেন, কিছুদিন আগেও তাঁর কিছু ছিল না!

Oct 25, 2024, 19:09 PM IST
1/6

পাকিস্তান সফরে ইংল্যান্ড

England tour of Pakistan, 2024

পাকিস্তানে তিন টেস্টের সিরিজ খেলতে এসেছে ইংল্যান্ড! মুলতানে ব্রিটিশরা ৪৭ রানে হারিয়েছিল আয়োজকদের। তবে দ্বিতীয় টেস্টে পাকিস্তান ১৫২ রানে জিতে সিরিজে সমতায় ফিরে এসেছে। রাওয়ালপিন্ডিতে চলছে সিরিজের তৃতীয় তথা শেষ টেস্ট।   

2/6

সাজিদ এসেই করেছেন কামাল

Who Is Sajid Khan

দ্বিতীয় ও তৃতীয় টেস্টে লাইমলাইট কেড়ে নিয়েছেন পাক স্পিনার সাজিদ খান। দলে ঢুকেই বাজিমাত করে দেন তিনি। দ্বিতীয় টেস্টে পাকিস্তানকে সিরিজে সমতায় ফেরানোর কারিগর ছিলেন সাজিদ। দুই ইনিংস মিলিয়ে একাই তুলে নিয়েছিলেন ৯ উইকেট। হয়েছিলেন ম্য়াচের সেরাও। এরপর থেকেই চর্চায় সাজিদ।   

3/6

পাকিস্তান বনাম ইংল্যান্ড, রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট

Pakistan vs England, 3rd Test at Rawalpindi

তৃতীয় টেস্টেও চর্চায় রয়েছেন সাজিদ। ২৬৭ রানে ব্রিটিশদের প্রথম ইনিংস গুটিয়ে দেওয়ার নেপথ্য়েই ছিলেন সাজিদ। তিনি একাই ৬ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন। পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে ৩৪৪ রান করেছে। দ্বিতীয় ইনিংসে নেমেও ভরাডুবি ইংরেজদের। তৃতীয় দিনের শেষে ২৪ রান তুলতে গিয়ে তিন উইকেট চলে গিয়েছে তাঁদের। এর মধ্য়েও এক উইকেট সাজিদের। মানে দুই ইনিংস মিলিয়ে তাঁর সাত উইকেট পাওয়া হয়ে গেল এখনই। যার মানে দুই টেস্টে তাঁর শিকার সংখ্য়া এখন ১৬।

4/6

সাজিদ খানের লুকস

 Sajid Khan Appearance

পেসার সুলভ আগ্রাসী স্পিনার সাজিদ। চোখে মুখে ফুটে ওঠে তাঁর আগ্রাসন। টাকা মাথা ও একগাল দাড়িতে রীতিমতো ভয় ধরান তিনি। উইকেট নেওয়ার পর 'থাই ফাইভ' সেলিব্রেশন করেন তিনি। যেরকম করে থাকতেন শিখর ধাওয়ান। 

5/6

সাজিদের কেরিয়ারের পরিসংখ্য়ান

Sajid Khan Career Stats

সাজিদ কিন্তু একজন বোলিং অলরাউন্ডার। ৩১ বছরের খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশের বাসিন্দার ২০২১ সালে টেস্ট অভিষেক হয়েছিল। দেশের জার্সিতে আর কোনও ফরম্য়াটেই তিনি খেলেননি। তবে চলতি সিরিজে বাইশ গজ তাঁকে নতুন করে চিনেছে...

6/6

সাজিদ খানের জীবন

 Sajid Khan’s hardships

সাজিদ কিন্তু খুব কষ্ট করেই ক্রিকেটে এসেছেন। খুব অল্প বয়সে বাবাকে হারানোয় অনেক আগেই তাঁকে চিনে নিতে হয়েছিল পেট চালানোর রাস্তা। একসময়ে ব্য়াটে গ্রিপ লাগাতেন। এমনকী মোবালই ফোন বেচেও পেট চালিয়েছেন। আর আজ তিনি জাতীয় সিনিয়র টিমের স্টার। এই স্বপ্নই ছিল তাঁর চোখে। যা আজ বাস্তবায়িত হয়েছে।