1/6

2/6

photos
TRENDING NOW
3/6

4/6

5/6

জল বললে অবশ্য ভুল হবে। সেইসব এলাকায় জল রয়েছে বরফের আকারে। তবে বহু এলাকায় তাপমাত্রার তারতম্যের জন্য জল মাটির উপরেও বেরিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছে নাসা। নাসার তিনটি মহাকাশযান ‘মার্স ওডিসি’, ‘মার্স রিকনাইস্যান্স অরবিটার' ও ‘মার্স গ্লোবাল সার্ভেয়ার' (এমজিএস) ওইসব এলাকায় জলের হদিশ দিয়েছে। এই তিন মহাকাশযানের পাঠানো তথ্যের উপর ভিত্তি করেই মানচিত্র তৈরি করেছে নাসা।
6/6

প্রায় কুড়ি বছর ধরে এই জায়গাগুলি খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করছিল নাসা। ২০১৫ সালের পর থেকে বেশ কিছু জায়গার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য হাতে আসে তাদের। মঙ্গলের উত্তর মেরুর বিস্তীর্ণ এলাকার জল দিয়ে চাষবাস করাও যেতে পারে বলে জানানো হয়েছে। সেই জল থেকে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন গ্যাস বের করে রকেটের জ্বালানি হিসাবেও কাজে লাগানো যেতে পারে।
photos