Gold Recovery: বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে উদ্ধার সাড়ে ৫ কোটির ১১ কেজি সোনা! মালিক কে?
Gold Recovery: সোনা উদ্ধারের ঘটনায় তদন্ত ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। প্রাথমিকভাবে পুলিসের অনুমান, এই সোনা নিয়ে ধৃতরা মেদিনীপুরের দিকে যাচ্ছিল।
বরুণ সেনগুপ্ত: ফের উদ্ধার সোনা। এক-দু'ভরি নয়। উদ্ধার তাল তাল সোনা। বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে উদ্ধার ১১ কেজি সোনা। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৫ কোটি। টহলদারির সময় পুলিসের নজরে আসে একটি গাড়ি। সেই গাড়ি থেকেই উদ্ধার হয় ১১ কেজি সোনা। এই বিপুল পরিমাণ সোনা সহ ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে বেলঘরিয়া থানার পুলিস।
পুলিস সূত্রে খবর, বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে টহল দিচ্ছিল পুলিসের একটি গাড়ি। তখনই তাদের নজরে আসে সন্দেহভাজন গাড়িটি। সন্দেহ হতেই গাড়িটিতে তল্লাশি শুরু করে বেলঘরিয়া থানার পুলিস। এরপর গাড়ির ভিতর তল্লাশি চালাতেই পুলিসের চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায়। তল্লাশিতে গাড়ির মধ্যে একটি ব্যাগ পায় পুলিস। সেই ব্যাগের মধ্যে থেকেই উদ্ধার হয় সাড়ে ৫ কোটি টাকার সোনার বাট। ওজনে যা ১১ কেজি। বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের উপর ময়লাঘাটার সামনে দাঁড়িয়ে ছিল গাড়িটি। পুলিসের সন্দেহ হতেই তারা তল্লাশি শুরু করে। তারপর পর্দাফাঁস হয় রহস্যের!
আরও পড়ুন, Jalpaiguri: তলপেটের যন্ত্রণায় ছটফট করছিলেন যুবক, অস্ত্রোপচারে বেরিয়ে এল ৫০০ গ্রাম ওজনের পাথর!
কিন্তু কোথা থেকে আসছিল এই সোনা? এই সোনার মালিক কে? কোথায়-ই বা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল এই বিপুল পরিমাণ সোনা? উত্তর ঘিরে ধোঁয়াশা। দানা বেঁধেছে রহস্য। সোনা উদ্ধারের ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। ইতিমধ্যেই ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ধৃতদের নাম রাজারাম পাওয়ার, ময়ূর মনোহর পাতিল, গণেশ চৌহান ও সুরজিৎ মুখোপাধ্য়ায়। এদের মধ্যে সুরজিৎ গাড়িচালক। সে খড়দহের বাসিন্দা। বাকি তিনজন বেদিয়া পাড়ার বাসিন্দা। প্রাথমিকভাবে পুলিসের অনুমান, এই সোনা নিয়ে ধৃতরা মালদার দিকে যাচ্ছিল। সোনা ছাড়াও উদ্ধার করা হয়েছে ১১টি মোবাইলও। প্রসঙ্গত, এর আগে অর্পিতার বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাট থেকে বিপুল সোনা উদ্ধার হয়েছিল।