ভাঙচুর করার জন্য কি ফান্ডিং করা হয়েছিল? বিশ্বভারতীর ঘটনার তদন্তে এবার ইডি

ইডি ইতিমধ্যেই বীরভূমের পুলিস সুপারের কাছে এই মামলার এফআইআর কপি ও অন্য তদন্তের স্বার্থে উপযুক্ত অন্যান্য নথি চেয়ে চিঠি দিয়েছে। সমস্ত নথি খতিয়ে দেখে তারপর মামলা করা হবে।

Updated By: Aug 19, 2020, 12:18 PM IST
ভাঙচুর করার জন্য কি ফান্ডিং করা হয়েছিল? বিশ্বভারতীর ঘটনার তদন্তে এবার ইডি
ফাইল চিত্র

নিজস্ব প্রতিবেদন:   বিশ্বভারতীর মেলার মূল প্রবেশদ্বার ভাঙচুর, চুরমার পাঁচিল তৈরির নির্মাণ সামগ্রী- পৌষমেলার মাঠ ঘিরে চরম অশান্তির ঘটনার তদন্তে এবার ইডি। ঘটনার দিন যারা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেছিল, সীমানা, প্রাচীর, গেট ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল, ভাঙচুর চালিয়েছিল, তাদের আদৌ এসবের জন্য ফান্ডিং অর্থাত্ টাকা দিয়েছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখছে তদন্তকারী সংস্থা। ইডি ইতিমধ্যেই বীরভূমের পুলিস সুপারের কাছে এই মামলার এফআইআর কপি ও অন্য তদন্তের স্বার্থে উপযুক্ত অন্যান্য নথি চেয়ে চিঠি দিয়েছে। সমস্ত নথি খতিয়ে দেখে তারপর মামলা করা হবে।
ঘটনায় মঙ্গলবার এলাকায় তৃণমূল বিধায়ক নরেশ বাউড়ির বিরুদ্ধেই অভিযোগ দায়ের করেছে বিশ্বভারতী। এছাড়াও বিশ্বভারতীর তৃণমূল নেতা গগন সরকার-সহ ৯ জনের নামে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সোমবার পুলিস স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করে ৮ জনকে গ্রেফতার করে।

আরও পড়ুন:  থ্যাঁতলানো মাথা, ক্ষতবিক্ষত শরীর, পুরনো ভবনের ধ্বংসস্তূপের তলা থেকে উদ্ধার ২ শ্রমিকের দেহ

এপ্রসঙ্গে, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্য, “ভুবনডাঙার মাঠের সঙ্গে বাঙালির  সেন্টিমেন্ট জড়িয়ে আছে। ভিসি সাধারণ নাগরিকদের সঙ্গে কথা বলে করতে পারতেন। মানুষের আবেগের কথা মাথায় রাখেননি তিনি। হঠাত্ করে এমন একটা সিদ্ধান্ত কেনই বা নিলেন! মানুষের সেন্টিমেন্ট বুঝতে পারেননি। তৃনমূলের  বিধায়ক এলাকার মানুষ। তিনি মানুষের আবেগকে না গুরুত্ব দিলে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবেন। তাই গেছিলেন...”

.