আর প্রয়োজন নেই লেন্স, লেসার টেকনোলজির সাহায্যে পাকাপাকি ভাবে বাদামি চোখ হবে নীল
নীল চোখ। ভারতীয়দের মধ্যে যা সত্যিই বিরল। তবে চোখের মণিতে নীল সমুদ্রের গভীরতা পেতে চান অনেকেই। লেন্সের সাহায্যে তা সাময়িক ভাবে সম্ভব ছিল এতদিন। এবার পাকাপাকি বাদামি চোখে মণি নীল মণিতে রূপান্তর করার জন্য এসে গেল নতুন লেজার টেকনোলজি।
ওয়েব ডেস্ক: নীল চোখ। ভারতীয়দের মধ্যে যা সত্যিই বিরল। তবে চোখের মণিতে নীল সমুদ্রের গভীরতা পেতে চান অনেকেই। লেন্সের সাহায্যে তা সাময়িক ভাবে সম্ভব ছিল এতদিন। এবার পাকাপাকি বাদামি চোখে মণি নীল মণিতে রূপান্তর করার জন্য এসে গেল নতুন লেজার টেকনোলজি।
আজ থেকে ২০ বছর আগে প্রথম এই নিয়ে কাজ শুরু করেন গ্রেগ হোমার। তিনি আবিষ্কার করেন প্রত্যেক বাদামি চোখের তারার নিচেই থাকে নীল রঙের স্তর। নিজের ত্বক চিকিত্সকের কাছে গিয়ে জানতে চান চোখের মণি থেকে পিগমেন্ট স্তর তুলে নেওয়ার কোনও পদ্ধতি তার জানা আছে কিনা। তখন থেকেই একদল ত্বক চিকিত্সক লেগে যান গবেষনায়। তার ঠিক ২০ বছর পর কোস্টা রিকায় হোমারের সংস্থা স্ট্রোমায় চলছে এই প্রযুক্তির হিউম্যান টেস্টিং।
এই পদ্ধতি সম্পূর্ণ নিরাপদ বলে জানিয়েছেন হোমার। এখনও পর্যন্ত ৩৭ জনের ওপর এই প্রযুক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে। এই প্রযুক্তি প্রয়োগের ২ সপ্তাহের মধ্যে দেখা যাবে নীল চোখ। তবে এরপর গ্লুকোমার সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যার কারণে চক্ষু বিশেষজ্ঞদের পরামর্শের প্রয়োজন রয়েছে।